Monday, September 15, 2014
হিটলারের বিকল্প ছিলেন জেনারেল জিয়া,
Sunday, September 14, 2014
সত্যের সাক্ষ্য,
হে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবর রহমান!
আজ আমি সাক্ষ্য দিতেছি যে হে মহান নেতা, এই বঙ্গ বাসি সর্বসন্মতিক্রমে তোমাকেই বঙ্গবন্ধু উপাদিতে ভূষিত করেছিল, সুতরাং তুমিই বঙ্গবন্ধু,তুমিই এই অসহায় জাতির স্বাধিনতার ঘোষক এবং রুপক, সুতরাং তুমিই জাতির পিতা।তুমি হাজার বছরের শ্রেস্ট বাঙালি এটা আজ সারা বিশ্বে সিকৃত।সুতরাং তুমি ছাড়া অদ্বিতীয় কোন বাঙালী আজ পর্যন্ত জন্ম নেয় নেই এই বাংলার বুকে, এবং যতদিন পর্যন্ত এই বাংলাদেশ ও এই দেশের স্বাধিনতা টিকে থাকেবে ততদিন পর্যন্ত কেহই জন্ম নিবেনা, অর্থাৎ অপর কেহই তোমার স্হান ধখল করিতে পারিবে না।না না না কোন দিনও না............কুঠি কুঠি বার না।
হে জাতির জনক!
তুমি তো নিশ্চয় জানতে, চৌদ্দশ বছর আগে আমাদের প্রবিত্র গ্রন্থ কোরআনে মজিদ নাযিল হওয়ার পর মহা নবীর আদেশকে অমান্য করে নব্য খারেজি মুসলমানেরা বিকৃত কোরআন শরিফ প্রকাশ করে মুসলমানকে ধোকা ও ইসলামকে অবমাননা করিতে লাগিল।সেই সময় খারিজিরা বলতে লাগল প্রবিত্র কোরআনে নাকি আল্লাহ রাব্বুল আলামিন সত্তর হাজার আয়াত নাযিল করেছিলেন, আর মহানবী মাত্র সাতহাজার সাতশ সাতাত্তরটি আয়াতের কথা বলছেন।যাক অবশেষে অনেক হানাহানি খুনাখুনি ও জানমালের ক্ষয়খতির পরে সত্যের জয় হয়ে সাত হাজার সাতশ সাতাত্তর আয়াত বিশিস্ট কোরআনে মযিদ নেয়ামত স্বরুপ সমগ্র মুসলিম জাহানের মুমিন মুসলমানের জন্য নির্ভুল ভাবেই আজ অবদি রয়ে গেছে, এবং কেয়ামত পর্যন্ত একটি ঝের জবরও কেউ বদলাতে পারিবেনা।ঠিক তেমনি থাকিবে, যেমনি আছে। মহা নবী তাঁর জীবদশায় তাঁর অমর বিদায় হজ্বের ভাসন এবং মদীনা সনদের মাধ্যমে দুনিয়ার মুসলমানদেকে সঠিক দিক নির্দেশনা দিয়ে গেছেন।আমরা তার অনুসারি লক্স কুঠি সুন্নি মুসলমানেরা কেয়ামত পর্যন্ত তাঁর আদর্শে অনুপ্রানিত হয়ে তার দেখানো পথেই চলবো ইন্শআল্লাহ।
হে বাংলার অবিসংবাদিত মহান নেতা!
তুমি তো জানতে, তিব্বত হিমালয় আর প্রবিত্র কৈলাশের ধুলাবালি নিয়ে শত নদির অববাহিকায় জন্ম নেওয়া এই ব-দ্বীপ বাসী কত ভীরু নিরীহ ও সরল প্রকৃতির সাড়ে সাত কুঠি বাঙালীকে তীলে তীলে কি কঠিন ও জগন্য নিউক্লিয়াস বোমে পরিনত করেছ।যে বাঙালী শত শত বছর ধরে মগ ওলন্দাজ আর হার্মাদ জল দস্যুদের ভয়ে ভাঘ বল্লুকের ভয় উপেক্ষা করে নিজের পোটলা পাটলি লয়ে জঙ্গলে লুকায়ে যেত।সেই বাঙালিকে তুমি মহান স্বাধিনতার মন্ত্র শিখায়ে কতো অল্প সময়ে বিশ্বের প্রথম শক্তিধর বলয়ের কাছ থেকে বাংলার স্বাধিনতা ছিনিয়ে এনেছ।
হে জাতির জনক !
অতচ আজ তোমার আনুগত তোমারই সেই ভালবাসার বন্ধুরা তোমারি দেওয়া উপাদি খেতাবি প্রাপ্ত লোকেরাই তোমাকে এমন নির্মম ভাবে স্বপরিবারে হত্যা করার এত বছর পরও তোমকে অবমাননা করে তোমার সৃষ্টি ইতিহাসকে একের পর এক বিকৃত করে যাচ্ছে।ঠিক যেমনি মহা নবীর বংশকে নিঃশ্বেষ করে দিয়ে মহা নবী আর তার আদর্শ ধর্ম ইসলামকে নিয়ে করেছিল, ঠিক তেমনি।
হে মহান নেতা !
একটা পাগল আর নির্বোধ ও বুঝতে পারবে, ৭ই মার্চ এর ভাসনে তুমি জয় বাংলার পরে জয় পাকিস্তান বা জিয়ে পাকিস্তান বলতে পারনা। কোন দিনও না। কারন সব কিছুর মত ভাসনের ও তো একটা পিনিসিং আছে, একটা সোভা আছে।তুমি জানতে সেই ছিল হয়তো তোমার জীবনের শেষ ভাসন। তুমি জানতে এটাই হবে তোমার জন্য আব্রাহাম লিংকনের গেটেসবার্গের ভাসন আর মহা নবীর বিদায়ী হজ্বের ভাসনের মত। তুমি নিশ্চয় জানতে তুমি শুধু পাকিস্তানি একটা বিশৃঙ্খল হায়েনার সাথে যুদ্ধের জন্য বাঙালীকে প্রস্তুত করছনা। বরনঞ্চ বিশ্বের প্রধান শক্তিধর বলয়ের সাথে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করছ।তাই তো তুমি যখন বলেছ আমরা ভাতে মারব, আমরা পানিতে মারব,তখন বাংলার আকাশ বাতাস প্রকম্পিত হয়ে বাংলার নদীনালা খালবিলে ধ্বনিত হলো কল্লোল। বাংলার হরিৎ মহুয়ায় সালিক খঞ্জনা দোয়েল কোয়েল আবাবিলের মত রনোসাজে মেতে উঠল।তুমি যখন বলেছ রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরো দেব,আমি যদি হুকুম দিবার নাহি পারি প্রত্যেক ঘরে ঘরে দূর্ঘ গড়ে তুলো।তখন লাখো কুঠি তরুনের মাথায় রক্ত উৎরায়ে উঠল, হয় প্রান নয় তো মায়ের মান, মানে বাংলার স্বাধিনতা।তুমি শেষ বলেছ এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধিনতার সংগ্রাম,আর সর্বশেষ ভরাট কন্ঠে বলেছ জয় বাংলা।এই ভরাট কন্ঠি জয় বাংলার মানে আমি বুঝেছি তুমি নিরীহ নিরস্র বাঙালীর মাঝে টর্নাডো, সুনামি বা নিউক্লিয়াস বোমের মত কোন দৈব শক্তি প্রয়োগ করেছ।
হে জাতির জনক !
তুমি জানতে এই বাঙালী জাতির অনেক দুর্নাম আছে।তুমি নিজেই বলেছ বাঙালীরা পরশ্রিকাতর।রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছেন রেখেছ বাঙালী করে মানুষ করোনি।পাকিরা বলতো বাঙালীরা চুতিয়া।আজ তোমার সেই বাঙালীর মধ্যে সত ও সত্য বলার মানুষের বড়ই অভাব।কিছু কিছু মুখোশ ধারি সয়তান বাঙালীকে অকৃতজ্ঞ ও মিথ্যা বাদী বানিয়ে সত্যের মুখোমুখি বসিয়ে রেখেছে এবং চিরদিন রাখতে চায়।তোমাকে নিয়ে তোমার সৃষ্টি করা ইাতহাস বিকৃত করে খন্দকারের মত আরো লাখো কোড় বই লেখা হবে, এখানেই তোমার সার্থকতা, তুমি যে জাতির জনক, তুমি যে বঙ্গের বন্ধু, তুমি যে হাজার বছরের শ্রেষ্ট বাঙালী।প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম সত্যিই একদিন জেনে নিবে তোমাকে।কারন তুমি শুধু জাতির জনক, আর বঙ্গ বন্ধু নয়, তুমি বাঙালী জাতির চির অহঙ্কারও।
হে জাতির জনক!
আজ আর আমি জয় বাংলা বলবো না, বলবো শুধু জয় বঙ্গবন্ধু, আর জয় বঙ্গ বন্ধু।আমার জবিনে আমি জিবিত এবং স্বশরিরে কোন নবী পয়গম্বরকে দেখিনি।আমি যিষু বৌদ্ধা রামের মত কোন মহামানবকে দেখিনি।আমি লেলিন মাও চেগুয়েভারার মত কালজয়ি কোন মহাপুরুষকে দেখিনি।আমি আমার ক্ষুদ্র জীবনে প্রমিথিউস এর মত বাংলার বুকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবর রহমানের মত মহান নেতা তোমাকে জিবিত অবস্হায় দেখেছি।তুমিই অন্ধাকারে নিমজ্জিত একটা জাতিকে প্রমিউথিউসের মত সর্ঘ থেকে একটি ছোট অতি ছোট আগুনের স্ফুলিঙ্গ এনে সেই আগুনের পরশমনিতে সমগ্র বাংলাকে আলোকিত করে নাম দিয়েছ বাংলাদেশ।আমি তোমাকে ব-দ্বিপ বঙ্গবাসির পক্ষ থেকে নয়,সমগ্র বিশ্বের সত্যবাদি মানব জাতির পক্ষ থেকেই বিনম্র শ্রদ্ধায় তোমাকে জানাই বাঙ্গালী সালাম, জয় বঙ্গ বন্ধু। জয় হবে নিশ্চয় সত্যের।
---------------- মোহাম্মেদ ফারুক, জার্মানী।
আজ আমি সাক্ষ্য দিতেছি যে হে মহান নেতা, এই বঙ্গ বাসি সর্বসন্মতিক্রমে তোমাকেই বঙ্গবন্ধু উপাদিতে ভূষিত করেছিল, সুতরাং তুমিই বঙ্গবন্ধু,তুমিই এই অসহায় জাতির স্বাধিনতার ঘোষক এবং রুপক, সুতরাং তুমিই জাতির পিতা।তুমি হাজার বছরের শ্রেস্ট বাঙালি এটা আজ সারা বিশ্বে সিকৃত।সুতরাং তুমি ছাড়া অদ্বিতীয় কোন বাঙালী আজ পর্যন্ত জন্ম নেয় নেই এই বাংলার বুকে, এবং যতদিন পর্যন্ত এই বাংলাদেশ ও এই দেশের স্বাধিনতা টিকে থাকেবে ততদিন পর্যন্ত কেহই জন্ম নিবেনা, অর্থাৎ অপর কেহই তোমার স্হান ধখল করিতে পারিবে না।না না না কোন দিনও না............কুঠি কুঠি বার না।
হে জাতির জনক!
তুমি তো নিশ্চয় জানতে, চৌদ্দশ বছর আগে আমাদের প্রবিত্র গ্রন্থ কোরআনে মজিদ নাযিল হওয়ার পর মহা নবীর আদেশকে অমান্য করে নব্য খারেজি মুসলমানেরা বিকৃত কোরআন শরিফ প্রকাশ করে মুসলমানকে ধোকা ও ইসলামকে অবমাননা করিতে লাগিল।সেই সময় খারিজিরা বলতে লাগল প্রবিত্র কোরআনে নাকি আল্লাহ রাব্বুল আলামিন সত্তর হাজার আয়াত নাযিল করেছিলেন, আর মহানবী মাত্র সাতহাজার সাতশ সাতাত্তরটি আয়াতের কথা বলছেন।যাক অবশেষে অনেক হানাহানি খুনাখুনি ও জানমালের ক্ষয়খতির পরে সত্যের জয় হয়ে সাত হাজার সাতশ সাতাত্তর আয়াত বিশিস্ট কোরআনে মযিদ নেয়ামত স্বরুপ সমগ্র মুসলিম জাহানের মুমিন মুসলমানের জন্য নির্ভুল ভাবেই আজ অবদি রয়ে গেছে, এবং কেয়ামত পর্যন্ত একটি ঝের জবরও কেউ বদলাতে পারিবেনা।ঠিক তেমনি থাকিবে, যেমনি আছে। মহা নবী তাঁর জীবদশায় তাঁর অমর বিদায় হজ্বের ভাসন এবং মদীনা সনদের মাধ্যমে দুনিয়ার মুসলমানদেকে সঠিক দিক নির্দেশনা দিয়ে গেছেন।আমরা তার অনুসারি লক্স কুঠি সুন্নি মুসলমানেরা কেয়ামত পর্যন্ত তাঁর আদর্শে অনুপ্রানিত হয়ে তার দেখানো পথেই চলবো ইন্শআল্লাহ।
হে বাংলার অবিসংবাদিত মহান নেতা!
তুমি তো জানতে, তিব্বত হিমালয় আর প্রবিত্র কৈলাশের ধুলাবালি নিয়ে শত নদির অববাহিকায় জন্ম নেওয়া এই ব-দ্বীপ বাসী কত ভীরু নিরীহ ও সরল প্রকৃতির সাড়ে সাত কুঠি বাঙালীকে তীলে তীলে কি কঠিন ও জগন্য নিউক্লিয়াস বোমে পরিনত করেছ।যে বাঙালী শত শত বছর ধরে মগ ওলন্দাজ আর হার্মাদ জল দস্যুদের ভয়ে ভাঘ বল্লুকের ভয় উপেক্ষা করে নিজের পোটলা পাটলি লয়ে জঙ্গলে লুকায়ে যেত।সেই বাঙালিকে তুমি মহান স্বাধিনতার মন্ত্র শিখায়ে কতো অল্প সময়ে বিশ্বের প্রথম শক্তিধর বলয়ের কাছ থেকে বাংলার স্বাধিনতা ছিনিয়ে এনেছ।
হে জাতির জনক !
অতচ আজ তোমার আনুগত তোমারই সেই ভালবাসার বন্ধুরা তোমারি দেওয়া উপাদি খেতাবি প্রাপ্ত লোকেরাই তোমাকে এমন নির্মম ভাবে স্বপরিবারে হত্যা করার এত বছর পরও তোমকে অবমাননা করে তোমার সৃষ্টি ইতিহাসকে একের পর এক বিকৃত করে যাচ্ছে।ঠিক যেমনি মহা নবীর বংশকে নিঃশ্বেষ করে দিয়ে মহা নবী আর তার আদর্শ ধর্ম ইসলামকে নিয়ে করেছিল, ঠিক তেমনি।
হে মহান নেতা !
একটা পাগল আর নির্বোধ ও বুঝতে পারবে, ৭ই মার্চ এর ভাসনে তুমি জয় বাংলার পরে জয় পাকিস্তান বা জিয়ে পাকিস্তান বলতে পারনা। কোন দিনও না। কারন সব কিছুর মত ভাসনের ও তো একটা পিনিসিং আছে, একটা সোভা আছে।তুমি জানতে সেই ছিল হয়তো তোমার জীবনের শেষ ভাসন। তুমি জানতে এটাই হবে তোমার জন্য আব্রাহাম লিংকনের গেটেসবার্গের ভাসন আর মহা নবীর বিদায়ী হজ্বের ভাসনের মত। তুমি নিশ্চয় জানতে তুমি শুধু পাকিস্তানি একটা বিশৃঙ্খল হায়েনার সাথে যুদ্ধের জন্য বাঙালীকে প্রস্তুত করছনা। বরনঞ্চ বিশ্বের প্রধান শক্তিধর বলয়ের সাথে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করছ।তাই তো তুমি যখন বলেছ আমরা ভাতে মারব, আমরা পানিতে মারব,তখন বাংলার আকাশ বাতাস প্রকম্পিত হয়ে বাংলার নদীনালা খালবিলে ধ্বনিত হলো কল্লোল। বাংলার হরিৎ মহুয়ায় সালিক খঞ্জনা দোয়েল কোয়েল আবাবিলের মত রনোসাজে মেতে উঠল।তুমি যখন বলেছ রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরো দেব,আমি যদি হুকুম দিবার নাহি পারি প্রত্যেক ঘরে ঘরে দূর্ঘ গড়ে তুলো।তখন লাখো কুঠি তরুনের মাথায় রক্ত উৎরায়ে উঠল, হয় প্রান নয় তো মায়ের মান, মানে বাংলার স্বাধিনতা।তুমি শেষ বলেছ এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধিনতার সংগ্রাম,আর সর্বশেষ ভরাট কন্ঠে বলেছ জয় বাংলা।এই ভরাট কন্ঠি জয় বাংলার মানে আমি বুঝেছি তুমি নিরীহ নিরস্র বাঙালীর মাঝে টর্নাডো, সুনামি বা নিউক্লিয়াস বোমের মত কোন দৈব শক্তি প্রয়োগ করেছ।
হে জাতির জনক !
তুমি জানতে এই বাঙালী জাতির অনেক দুর্নাম আছে।তুমি নিজেই বলেছ বাঙালীরা পরশ্রিকাতর।রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছেন রেখেছ বাঙালী করে মানুষ করোনি।পাকিরা বলতো বাঙালীরা চুতিয়া।আজ তোমার সেই বাঙালীর মধ্যে সত ও সত্য বলার মানুষের বড়ই অভাব।কিছু কিছু মুখোশ ধারি সয়তান বাঙালীকে অকৃতজ্ঞ ও মিথ্যা বাদী বানিয়ে সত্যের মুখোমুখি বসিয়ে রেখেছে এবং চিরদিন রাখতে চায়।তোমাকে নিয়ে তোমার সৃষ্টি করা ইাতহাস বিকৃত করে খন্দকারের মত আরো লাখো কোড় বই লেখা হবে, এখানেই তোমার সার্থকতা, তুমি যে জাতির জনক, তুমি যে বঙ্গের বন্ধু, তুমি যে হাজার বছরের শ্রেষ্ট বাঙালী।প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম সত্যিই একদিন জেনে নিবে তোমাকে।কারন তুমি শুধু জাতির জনক, আর বঙ্গ বন্ধু নয়, তুমি বাঙালী জাতির চির অহঙ্কারও।
হে জাতির জনক!
আজ আর আমি জয় বাংলা বলবো না, বলবো শুধু জয় বঙ্গবন্ধু, আর জয় বঙ্গ বন্ধু।আমার জবিনে আমি জিবিত এবং স্বশরিরে কোন নবী পয়গম্বরকে দেখিনি।আমি যিষু বৌদ্ধা রামের মত কোন মহামানবকে দেখিনি।আমি লেলিন মাও চেগুয়েভারার মত কালজয়ি কোন মহাপুরুষকে দেখিনি।আমি আমার ক্ষুদ্র জীবনে প্রমিথিউস এর মত বাংলার বুকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবর রহমানের মত মহান নেতা তোমাকে জিবিত অবস্হায় দেখেছি।তুমিই অন্ধাকারে নিমজ্জিত একটা জাতিকে প্রমিউথিউসের মত সর্ঘ থেকে একটি ছোট অতি ছোট আগুনের স্ফুলিঙ্গ এনে সেই আগুনের পরশমনিতে সমগ্র বাংলাকে আলোকিত করে নাম দিয়েছ বাংলাদেশ।আমি তোমাকে ব-দ্বিপ বঙ্গবাসির পক্ষ থেকে নয়,সমগ্র বিশ্বের সত্যবাদি মানব জাতির পক্ষ থেকেই বিনম্র শ্রদ্ধায় তোমাকে জানাই বাঙ্গালী সালাম, জয় বঙ্গ বন্ধু। জয় হবে নিশ্চয় সত্যের।
---------------- মোহাম্মেদ ফারুক, জার্মানী।
Labels:
সত্যের সাক্ষ্য
Subscribe to:
Posts (Atom)
অজ্ঞসব জনপ্রতিনীধি,
সত্যই শক্তি, সত্যই সুন্দর,
-
সমাজ তন্ত্রের প্রবক্তা কে ....? *সমাজতন্ত্রের প্রবক্তা কে? * সমাজতন্ত্র Sicialism কি? * মাক্সব...
-
ছবিটা মোমের, ম্যাডাম তুঁসো যাদু ঘরের । হিটলারের নাম শুনেনি এমন লোকের সংখ্যা পৃথিবীতে খুব কমই আছে।বিংশ শতাব্দির তিরিশের দশকের দিকে সা...
-
যত মত তত পথ, এই উধিৃটি সনাতান ধর্মের গুরু রামকৃষ্ণ পরমহংসের।শ্রী রামকুষ্ণ বাংলায় লেখা পড়া জানতেন অতি সামান্য। কোন রকমে ধর্মিয় বই পুস্তক পড়...