Wednesday, April 11, 2018

দেশে দেশে গনতন্ত্রের মাতা---?

 
 









আরে ভাই! কেন এত হৈ হাল্লা ?
মানির মানতো রাখেন আল্লা !
ছিলেন তিনি রুপসি, ছিলেন অতি ভালা,
মিলিটারিকে বিয়ে করে অল্প বয়সে হলেন বিধবা।
দুঃখ ছিল কষ্ট ছিল,ছিল তার বুক ভরা জ্বালা,
তার পরেও ছিল তা মন্দের চেয়ে ভালা,
রাজনীতি করতে এসে আজ তিনি কারাবন্দি অবলা।
পাশে নাই নেতানেত্রি,নাই আদরের পোলা,
একেলা রে ভাই তিনি আজ বড় একেলা।

১,দুর্নীতির দায়ে পাঁচ বছরের সাজা প্রাপ্ত বিএনপির নেত্রি এবং বাংলাদেশের প্রথম স্বৈরচার জেনারেল জিয়ার সহধর্মীনী বেগম খালেদা জিয়াকে বিনপির নেতা নেত্রিরা বলে বেড়ান, খালেদা নাকি গনতন্ত্রের মাতা।আবার দেশ মাতাও বলে থাকেন।বোধ বিলুপ্ত মানুষ আবেগ এবং কৌতুহলের বসে পাগলের প্রলাপ বকে বেশি এটাই সাভাবিক।

আমার বোধগম্য হয়না পৃথিবীর ইতিহাসে একজন নিকৃষ্ট ও জগন্য স্বৈরচারের বৈধব্য স্ত্রি কি করে গনতন্ত্রের মাতা হতে পারেন।যিনি নাকি যুবতি বয়সে বিধবা হয়ে নানা কুকর্মের জন্ম দিয়েছেন, সেই তিনি কি করে গনতন্ত্রের মাতা আর দেশ মাতা হন? আমি বুঝতে পারছিনা।মাতা শব্দটি আমার কাছে অতি মানবি, শ্রদ্ধাভাজন এবং স্পর্শকাতর বস্তু।কোন নিকৃষ্ট খুনি চরিত্রহীন স্বৈরচারের দুঃচরিত্রা স্ত্রিকে গনতন্ত্র তো দুরের কথা মা ডাকাও মানব জাতির জন্য লজ্জাজনক ব্যপার।

২,নব্বই দশকের মাঝামাঝি সময়ে আমেরিকার পপ সংগিত শিল্পি মেডোনার কন্ঠে একটি গান আমি খুব বেশি বেশি শুনতাম।গানটি হলো এরকম--ডন্ট ক্রাই ফর মি আর্জেন্টিনা, দি ট্রুথ ইজ লাই নেভার লেপ্ট ইউ, অল দিস মাই ওয়াইল্ড ডেজ, মাই ম্যাড এক্সিসটেন্স,আই কেপ্ট মাই প্রমিজ ডন্ট কিপ ইউর ডিসটেন্স।
উল্লেখ্য এই বিখ্যাত গানটি রচিত হয়েছে আর্জেন্টিনার স্বৈরশাসক জোহান পেরনের স্ত্রি ইভাপেরনকে উদ্দেশ্য করে।যে ইভাপেরন নাকি ছিলেন একজন বেশ্যা।অবশ্য এই ইভাপেরন বেশ্যা হলেও তিনি ফাস্ট লেডি হয়ে জনকল্যানমুলক কাজ করার কারণে এবং অল্প বয়সে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মরার কারণে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন।মৃর্ত্যুর পরেও তার লাশ নিয়ে পরবর্তি স্বৈরচাররা অনেক টানাহিচরা করেছেন।তার লাশ ইটালী স্পেনসহ বেশ কয়বার দাপন করা হয়। অবশেষে প্রচুর গনচাপে আর্জেন্টিনাতেই তাকে দাপন করা হয়।এই ইভা পেরনকেও তার অনুসারিরা গনতন্ত্রের মাতা বলে সন্বোধন করতেন।
৩, ইন্দোনেশিয়ার কুখ্যাত স্বৈরচার সুহার্তো।তার কর্মজীবন শুরু হয়েছিল ব্যাংকের চাকুরি দিয়ে।সাইকেল চুরির অপরাধে চাকুরিচ্যুত হয়ে আর্মিতে ভর্তি হত।যোগ্যবলে এবং ইন্দোনেশিয়ার জাতির পিতা সুকোর্নের সোহানুভূতিতে তিনি মেজর পদে উন্নতি লাভ করেন।পরে বৃদ্ধ জাতির পিতাকে ক্ষমতাচ্যুত করে নিজেই সর্বেসর্বা হয়ে দীর্ঘ ৩১ বছর জেঁকে বসেন রাষ্ট্রক্ষমতায়।পরে জাপানী বংশদ্ভূত হোটেল কন্যা সিতিকে দেখে নাকি উন্মাদ হয়ে পড়েন।পরে বিয়ে করে দীর্গদিন ঘর সংসার করেন।এই স্বৈরচার হাজার হাজার কুঠি টাকা আত্মসাত করে দেশটার অবকাঠামো প্রায় ধংশ করে দেন।অবশেষে গনঅর্ভ্যুত্থানে তার পতন ঘটে। তার হোটেল গার্ল স্ত্রি সিতিকেও গানতন্ত্রের মাতা বলা হতো।
এরকম অসংখ্য স্বৈরচাররা যুগের পর যুগ জবরদস্তি রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করে একটা জাতি ও রাষ্ট্রকে আজ পৃথিবীর দরিদ্রতম দেশে পরিণত করেছে। এদরে মধ্যে অনেক স্বৈরচার আছে যাদের কোন বংশ পরিচয় নাই যারা নাকি জারত সন্তানও ছিলেন।এদের মধ্যে অনেকর ঘরে স্ত্রি থাকলেও এরা বেশ্যার সাথে আয়েশি করতেন অবাধে। 









 
বর্তমানে সমগ্র বিশ্বের রাজনীতির ধারা পাল্টিয়ে গেছে।এখন বিশ্বের বেশির ভাগ জাতি গোষ্টি আর পরাধিন নয়।গনতন্ত্র সমাজতন্ত্র কিংবা কোন ধর্মতন্ত্র প্রতিষ্টা করা রাজনীতিবীদদের কোন নৈতিক আদর্শ নয়। গনতন্ত্র ও ধর্মতন্ত্র জিবিত থাকলেও সমাজতন্ত্র এখন মৃত একটি শব্দ।কোমায় থাকা রুগি মৃতের মতই।কমিনিউষ্টরা এখন অনেকটা কোমার  রুগির মত।
এখন দেশে দেশে চলছে খটাস রাজনীতি।প্রতিপক্ষকে হাতে মারা ভাতে মারা রক্তাক্ত রাজনীতি।হিংসা প্রতিহিংসার রাজনীতি।কে কাকে মেরে নিজে খাবে,কে কাকে ছোট করে নিজে বড় হবে সেই প্রতিযোগিতা চলছে নেতানেত্রিদের মধ্যে।নেতা হওয়ার নুন্যতম যোগ্যতা নেই যে খটাসের, সেই আজ বড় রাজনীতিবীদ বনে গেছে।অর্থ বলে পেশি বলে কেডার বলে সে যোগ্যতা হাচিঁল করে নেয়। নিজের আখের গোচায়, বিত্ত ভৈববে আঙুল পুলে কলা গাছ নয় রিতিমত তালগাছ হয়ে যায়।
এই সব কথিত রাজনীতিবীদরা যদি সত্যিকার অর্থে নিজের দেশকে ভালোবাসতো, যদি সত্যিকার অর্থে নিজ দেশের জনগনকে ভালবাসতো, কিংবা যদি সত্যিকার অর্থে নিজ নিজ দলের আদর্শ বা মুলনীতি মেনে চলতো, তাহলে অন্তত একটি স্বাধীন দেশে এত অশান্তি হতো না।এত মারামারি কাটাকাটি হতো না।জঙ্গিবাজের উত্থান হতো না।
আজ বাংলাদেশে অনেক গুলি রাজনৈতিক দল আছে।কার কোথায় কিভাবে জন্ম হয়েছে সবারই জানা।কার কি আদর্শ বা মূলনীতি তা আমাদের কাছে সুস্পষ্ট নয়।কে দেশের জন্য কি করেছে বিবেক বোধ বুদ্ধি দিয়ে বিচার করতে গেলে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অবস্হা সবার উপরে।

বাঙ্গালী জাতির জন্য আল্লাহর রহমত হয়ে আওয়ামী লীগের আবির্ভাব হয়েছে।এটা কারো কারো কাছে অপ্রিয় হলেও ধ্রুব সত্য।
বিনএনপি নামে এবং জাতীয় পার্টি নামে কেন্টের্মেন্টে জন্ম নেওয়া দল দুটি হলো বাঙ্গালী জাতির জন্য একটি অভিশপ্ত বিষবৃক্ষ ও কলঙ্ক। কারো কারো কাছে এটা অপ্রিয় হলেও এটাই বাস্তব সত্য।
জাতিয় পার্টি নামে কেন্টের্মেন্টে জন্ম নেওয়া এই দলটি শুধু বিষবৃক্ষ নয় জাতির বিষ ফোঁড়া সরুপ দেখা দিয়েছে আজ।পৃথিবীর সকল স্বৈরচারের মত তিন মাসের জন্য অজুহাত তুলে মার্শাল্ ল জারি করে পরে পুরো রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করে নেসানাল পার্টি ঘটন করা হয়েছে।আদর্শ উদ্দেশ্য বলতে কিছু নেই, শুধু নিজে আরাম আয়েশ করে একটা জাতিকে ভিখারির জাতিতে পরিণত করাই মুল লক্ষ।
জাসদ নামে একটি বিতর্কিত দল সদ্য স্বাধীন যুদ্ধাগ্রস্হ দেশের উপর গঠিত হলেও ১৯৮৮ সালে এসে দলটি গুটি বসন্ত আকারে দেখা দিয়েছে বাঙ্গালী জাতির ভিতরে। এই দলটি আজ ক্লেদ ক্লেদাক্ত আবর্জনার স্তুপে পরিণত হয়েছে।

যুদ্ধাপরাধি জামায়াত ইসলামী দলটি ১৫ই আগষ্টের পরে বোলবাল রংঢং পাল্টিয়ে পুর্নজনম নিয়ে কেন্সারের মত আবির্ভাব হয়েছে বাঙ্গালী জাতির জন্য।ইসলামের নাম ভাঙিয়ে দলটি কুপুরি বিদআতের রাজনীতি শুরু করেছে।একাত্তরে যেমনি হত্যা ধর্ষন লুটপাট অগ্নি সংযোগ করেছে। ঠিক একি কায়দায় স্বাধীনতার পরেও স্বাধীন দেশে অরাজকতা চালিয়ে যাচ্ছে।রগকাটা মানুষ পুড়িয়ে মারা,সংখালগুদের উপর জুলুম নিপিড়ন হত্যা ধর্ষন আজো তাদের অব্যাহত আছে।
  বাম ঘরানার সোসালিষ্ট দল গুলি ঘোড়া মাছের মত।এটা এখন দেখার বিষয়। ঘোড়া মাছ পুরুষরা গর্ভবতি হয়,কিন্তু লেঁজটা কুকুরের মত বাঁকা করে রাখে।কেন গবেষনা করছি। বিস্তারিত বলবো পরে। 

এখন সবাই বলে শিক্ষার্থি--


প্লেটো



এখন সবাই ছাত্র ছাত্রীকে বলে শিক্ষার্থী। মেধাবী শিক্ষার্থীও বলে কেউ কেউ।বিদ্যার্থী কিংবা বিদ্যান বলেনা কেউ।অতচ এক সময় শিক্ষার্থীকে বিদ্যান বলা হতো। সে সময়ে সমাজে বিদ্যান ব্যক্তির সন্মানই ছিল আলাদা। মুরুব্বিরা বলে থাকেন আগের জমানার ক্লাশ ফাইভ পাস আর এখনকার এম এ পাশ সমান।কথাটা একেবারে উড়িয়ে ফেলে দেওয়া যায়না।
এখন বিদ্যালয়ে শুধু শিক্ষা দেওয়া হয়, দীক্ষা দেওয়া হয় না।এক সময় শিক্ষার সাথে সাথে দীক্ষাও দেওয়া হতো।বহুমুখি দীক্ষা।
বি সি পুর্বে প্রাচীন গ্রীসে জন্ম নিয়েছিলেন অসংখ্য দার্শণিক।তাদের মধ্যে তিন জনের নাম সবার আগে। সেই তিন মহারথি হলেন সক্রেটিস,তার শিষ্য প্লেটো,এবং প্লেটোর শিষ্য এরিস্টেটল।এই তিন দার্শনিকের দর্শণ স্বাস্ত্র আজো সমগ্র পৃথিবীতে প্রভাব বিস্তার করে আছে । এদের মধ্যে সক্রেটিস কোন বই পুস্তোক না লিখলেও তার শিষ্য প্লেটো অনেক বই পুস্তোক লিখে গেছেন। তিনি গ্রীসে একাদেমি নামে একটি বিদ্যালয়ও প্রতিষ্টা করেছিলেন।তার লেখা বগিুলির মধ্যে অন্যতম হলো the Republic এবং  Laws পুস্তোকটি।এই বই দুটি বাংলা অনুবাদ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শণ স্বাস্ত্রের অধ্যাপক প্রয়াত সরদার ফজলুল করিম।  



এরিস্টেটল
প্লেটো তার রিপাব্লিক গ্রন্থে লিখেছেন একটা দেশে কোন শিক্ষা ব্যবস্হাই রাখা উচিত নয়। সাধারণ পাব্লিকের লেখা পড়া বা শিক্ষার কোন প্রয়োজন নেই।স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় বানিয়ে শুধু ফাল্টু খরছ করা হয়।জন সাধারণের দরকার শুধু কাজ করা।তারা কাজ করে সুখে স্বাচ্ছন্ধে বসবাস করবে।
 লেখা পড়া শিক্ষাদীক্ষা করা প্রয়োজন আছে শুধু সরকার প্রধান আর মন্ত্রি বর্গের।তাদেরকে ও গৃহে বসে শিক্ষা দীক্ষা গ্রহন করতে হবে। পাঠশালার কোন প্রয়োজন নেই।তাদের নির্দেশেই রাষ্ট্র এবং জনগন চলবে।
গুরুর এই বাণীকে সমর্থন করেছেন শিষ্য এরিস্টেটল।আমাদেরকে মনে রাখতে হবে যেমন তেমন শিষ্য নয়, এই শিষ্য মহাবীর আলেকজান্ডারকে শিক্ষা ও দীক্ষা দিয়েছেন।







রুসো
তারপর রেনেসাঁর যুগের রুসোও প্লেটোর এই বাণীকে সমর্থন করলেন।ফ্রান্স বিপ্লবের জনক এবং সমাজ বিজ্ঞানের প্রবক্তা ভাবা হয় এই জা জাঁক রুসোকে।তিনিও অনেক বই পুস্তোক লিখে গেছেন।তার মধ্যে সমাজিক চুক্তি বইটি অন্যতম। এই বইটিও অধ্যাপক সরদার ফজলুল করিম বাংলায় অনুবাদ করেছেন। রুসো বললেন লেখাপড়া করার উদ্দেশ্য হলো একটু নিষ্টাবান হওয়া আর কিছু নয়।নিষ্ঠাবান হতে না পারলে  লেখা পড়ার তেমন একটা প্রয়োজন নেই।
দার্শণিকদের দন্ধের কথাবার্তা বুঝা মুশকিল।এই রকম কথাবার্তার জন্য অনেক দার্শণিককে মৃর্ত্যুর মুখোমুখিও হতে হয়েছে।আমি নিজেও অনেক দার্শণিকের সাথে অনেক সময় একমত হতে পারি না।তবে এটাও সত্য যে বিসি ৪-৫শত শতাব্দির কিংবা তারও আগের অনেক দার্শণিকের মতবাদ আজো রুঢ় সত্য এবং আধুণিক সমাজে প্রযোজ্য।
দার্শণিকের কাজ মানুষকে দিক নির্দেশনা দেওয়া।পৃথিবীর অনেক দেশে অনেক জাতির মধ্যেই বিখ্যাত বিখ্যাত দার্শণিকের জন্ম হয়েছে,কিন্তু একমাত্র বাংলাদেশে কিংবা বৃহত বাঙ্গালী জাতির মধ্যে তেমন কোন বিখ্যাত দার্শণিকের জন্ম হলো না।নোবেল পেয়ে রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর বিশ্ব বিখ্যাত হলেও তাকে দার্শণিক বলা যায় না।তিনি আপাদ মস্তক অস্তিত্ববাদী সারা জীবন নিজে নিজেরই গুনগান করেছেন।সেই গুনগানেই আমরা মুগ্ধ ও ধন্য,এবং সে কারণেই আমরা তাকে ভালবাসি।
স্বাধীনতার পর গত সাতচল্লিশ বছরে বাংলাদেশে অনেক স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্টিত হয়েছে।সমগ্র বাংলাদেশে যেখানে মাত্র ছয়টা বিশ্ববিদ্যালয় ছিল, আজ সেখানে প্রায় ছিয়াশিটা বিশ্ববিদ্যালয়। শিক্ষার হার বেড়েছে শিক্ষর্থীর হার বেড়েছে কিন্তু শিক্ষার মান বাড়েনি মোটেও, বরঞ্চ কমেছে।আজ সবাই ভার্সিটির সর্বোচ্চ ডিগ্রি নেয় শুধু একটা ভালো চাকুরি নেওয়ার জন্য। সরকারি আমলা সচিব হওয়ার জন্য।ডাক্তার ডাক্তারি পাশ করে শুধুই চাকুরি করার জন্য।ইঞ্জিনিয়ার ইঞ্জিনিয়ারি পাশ করে শুধুই চাকুরি করে কাড়ি কাড়ি পয়সা কামানোর জন্য।তারা নিয়ম নীতি ন্যয় সৎ সততার তোয়াক্কা মোটেই করেনা।লেখা পড়া করে মানুষ যে নিষ্টাবান হয়,নিষ্টাবান কি জিনিস তা তারা মোটেই যেন জানেনা।
শিক্ষিত মানুষরা সব সময় অনগ্রসর কিংবা নিরক্ষর মানুষকে জ্ঞানের আলো বিদ্যার বাণী দেখায়।সমাজকে জাতিকে দিক নির্দেশনা দেয়।কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো স্বাধীনতার এত বছরেও আমাদের দেশে তেমন শিক্ষীত সমাজ গড়ে উঠেনি।এখানেই আমাদের দুঃখ।
যে সব বৈশম্য ও দুর্নীতির কারণে আমরা পাকিস্তান থেকে আলাদা হয়েছি।সে সব বৈশম্য ও দুর্নীতি আজ বাংলাদেশ ও পাকিস্তান দুটি দেশেই বিদ্যমান। বরং প্রচন্ড আকারে বিদ্যমান।দুটি দেশেই গনতন্ত্র নাই এ কথা মিথ্য হলেও দুটা দেশই যে দুর্নীতিগ্রস্ত তা শত ভাগ সত্য।দুই দেশকেই সমান ভাবেই লজ্জা করা উচিত।






















অজ্ঞসব জনপ্রতিনীধি,

সত্যই শক্তি, সত্যই সুন্দর,