শনিবার, ২১ নভেম্বর, ২০১৫

নব্য রাজাকারে ভরে গেছে দেশ,





সাকা মুজাহিদরা সত্যিকারের রাজাকার এটা প্রমানিত সত্য।এমন কি তারা স্বঘোষিত রাজাকার ও।তবু বাংলাদেশ সরকার এই সব কাফেরর, কুপর, মোনাফেক, খুনি, লম্পট, লুটতরাজ, যুদ্ধাপরাধি, মানবতা বিরুধি অপরাধিদেরকে ফাঁসিতে ঝুলায়ে হত্যা করতে কেন এত বিলম্ব করছে?এরা ধর্ম ব্যবসায়ি পাকিস্তানের পাঁ চাঁটা গোলাম।এরা আমাদের প্রবিত্র ধর্মকে শুধু ব্যবহার করছে।এরা নাস্তিক মওদুদির ফেরকা ওহাবী তাঈমীর ফেরকা কায়েম করতে চায়।এরা যেমনি বাঙ্গালীর কাছে অপরাধি, ঠিক তেমনি ইসলামের কাছেও অপরাধি।

এদের অপরাধ হিমালয়ের মত উঁচু।যেখানে স্বাধিন দেশের সর্বোচ্চ আদালত জগন্য অপরাধিকে সর্বোচ্চ শাস্তি প্রধান করেছে।সেখানে ফাঁসি দিতে এত কালখেপন কেন?

তারা অপরাধ করনে করছে, তার উপর তারা এতদিন সিনাজুরি দেখায়েছে।দম্ভোক্তি করেছে।উদ্যত দেখায়েছে।  তারা তিরিশ লাখ সহীদের তাজা রক্তে ভেজা এই সবুজ বাংলাকে শুধু কটাক্ষ নয়, রিতিমত অশ্বিকার করে চলেছে।তারা দুলক্ষাধিক মা বোনের সম্ভ্রোম হানিকে অবমাননা করে ফতুয়া দিয়েছে।তারা ইসলামের নামে আমাদের রক্তে কেনা বাংলাকে পাকিস্তান বানাতে এখনো স্বপ্ন দেখে।বাংলাদেশকে তারা বাংলাস্তান বানাতে চায়।

খুনিরা কখনো তাদের অপরাধ শিকার করে না, এটা স্বাভাবিক।কিন্তু কোন কোন খুনিকে অনুতপ্ত ও অনুসোচনা করতে দেখা যায়। কিন্তু রাজাকার এমন এক ধরনের নিলর্জ জালেম,তারা তাদের কৃত কর্মের জন্য জাতির কাছে একটি বারের জন্যও ক্ষমা তো চায়নি একটু অনুসোচনা পর্যন্ত করেনি।তাদের পরিবারের সদস্যরাও উদ্যোত আচরন করে কথা বলছে।

তাদের ফাঁসি কার্যকর আজ জন দাবিতে পরিনত হয়েছে।সুতরাং রাস্ট্র পতির ক্ষমার কোন প্রশ্নই উঠেনা। সকল রাজাকারের ফাঁসি দিয়ে, নতুন রাজাকারদের ব্যপারেও ব্যবস্হা নিতে হবে।সাথে সাথে জামায়াত শিবিরকেও নিষিদ্ধ করে  রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে।এটাই জাতির প্রত্যাশা।


গীত লতা Lyricism. : কবিতা

গীত লতা Lyricism. : কবিতা :                                                                                               ...