তারেক রহমানের জিন্দিগী রিজেক্ট হয়ে গেছে অনেক আগেই।ব্যক্তিগত ভাবে,স্বাস্হগত ভাবে, রাজনৈতিক ভাবে, সামাজিক ভাবে।তারেক রহমান নিজেই তার জীবনটাকে রিজেক্ট লাইপে পরিনত করেছেন। একজন জনপ্রিয়, ও সাবেক রাষ্টপতির জৈষ্ট ছেলে ও একটা জনপ্রিয় দলের নেতা হয়ে কোন জ্ঞান বুদ্ধি ও দুর দৃষ্টিসম্পর্ন প্রজ্ঞার পরিচয় না দিয়ে তারেক রহমান হাওয়া ভবন সৃষ্টি করে মৌলবাদ ও ওহাবী বাদের প্ররোচনায় দুর্নিতীর বরপুত্তর হয়েই খ্যাতি কুড়িয়েছেন।তার রাজনিতীর ক্যারিয়ার শুরু হতেই শেষ।
পিতার ভাঙ্গা সুটকেস এর সততা, একজন জনপ্রিয় নেতার ছেলে হয়েও তিনি কোন কিছুর তোয়াক্কা না করে দুর্নিতীর মাধ্যমে দেশের হাজার হাজার কুঠি টাকা নিজেতো আর্তসাথ করেছেন, বাবর গিয়াস মামুনদের মত অনেক গরু ছাগলকে ও হাজার কুঠি টাকার মালিক বানিয়েছেন।আবার জঙ্গিবাজের ও উত্থান ঘঠিয়ে বিরোধি দলের জনপ্রিয় নেত্রি এবং বঙ্গবন্ধুর একমাত্র সাকসেসর কন্যা শেখ হাছিনা সহ বিরোধি দলের নেতা নেত্রি ও ভিন্ন দল মত ও ধর্মের
লোককে নিধনের প্রকল্প হাতে নিয়েছিলেন তিনি।
শুধু তিনি নন, মা ভাই কোকো সহ তিন জন মিলে দুর্নিতী, জঙ্গিবাজ,ও ওহাবী মতবাদ প্রতিষ্টা করে জিয়া পরিবারকে সৌদি রাজপরিবারের আদলে বাংলাদেশের নবাব পরিবার হিসেব প্রতিষ্টা করার প্রকল্প হাতে নিয়ে ছিলেন ।অনেক দিক দিয়ে কিছুটা সাকসেসও হয়েছেন তিনি। সে সময় পত্র পত্রিকায় দেখেছি তিনি কলেজে ভর্তি হয়েই নাকি সাবেক নৌ প্রধানের মেয়ে জোবেদাকে নিয়ে পালিয়ে যান।লেখা পড়ার ইতি সেখানে হলেও পরে শুনতেছি জোবেদা নাকি ডাক্তার হয়েছে, আর তারেক নাকি ইউনিতেও পড়েছে।
যাহাই হউক দেখতে দেখেতে অনাথ এতিম বালক সে তারেক নাকি এখন ৩৫হাজার কুঠি টাকার মালিক। আর তার ছোট ভাই কোকো পিচ্ছা দোকানের ক্লিনারে চাকুরি করা কোকো হাজার হাজার কুঠি টাকার মালিক। যেন আলাদীনের চেরাগ তারা দুই ভাইয়ের হাতে। দেশে দুভাইয়ের একাধিক গাড়ি বাড়ি ব্যবসা প্রতিষ্টান জাহাজ জমিন থাকা সত্যেও এক ভাই লন্ডনে আর এক ভাই মালয়েশিয়া বাড়ি কিনেছেন ।
ফকরুল মহিন উদ্দিনের সরকার এর এক নাড়াতেই তা লাইপ রিজেক্ট হয়ে গেছে চিরকালের জন্য।সেই খাম্বা চোর, দুর্নিতীর বর পুত্তর, হাওয়া ভবনের নবাব এই চরিত্রহীন তারেকের পিছে যারা গুরছে, তাদের জিন্দিগীও রিজেক্ট হয়েছে, এবং যারা গুরবে তাদের জিন্দিগীও রিজেক্ট হয়ে যাবে।
বিএনপিকে অবশ্যই গুরে দাঁড়াতে হবে, কিন্তু প্রথমে তারেক রহমানকে বাদ দিয়ে,পরে দেখে দেখে আরো কিছু সিনিয়র নেতাকে বাদ দিয়ে।
------- মোহাম্মেদ ফারুক।
পিতার ভাঙ্গা সুটকেস এর সততা, একজন জনপ্রিয় নেতার ছেলে হয়েও তিনি কোন কিছুর তোয়াক্কা না করে দুর্নিতীর মাধ্যমে দেশের হাজার হাজার কুঠি টাকা নিজেতো আর্তসাথ করেছেন, বাবর গিয়াস মামুনদের মত অনেক গরু ছাগলকে ও হাজার কুঠি টাকার মালিক বানিয়েছেন।আবার জঙ্গিবাজের ও উত্থান ঘঠিয়ে বিরোধি দলের জনপ্রিয় নেত্রি এবং বঙ্গবন্ধুর একমাত্র সাকসেসর কন্যা শেখ হাছিনা সহ বিরোধি দলের নেতা নেত্রি ও ভিন্ন দল মত ও ধর্মের
লোককে নিধনের প্রকল্প হাতে নিয়েছিলেন তিনি।
শুধু তিনি নন, মা ভাই কোকো সহ তিন জন মিলে দুর্নিতী, জঙ্গিবাজ,ও ওহাবী মতবাদ প্রতিষ্টা করে জিয়া পরিবারকে সৌদি রাজপরিবারের আদলে বাংলাদেশের নবাব পরিবার হিসেব প্রতিষ্টা করার প্রকল্প হাতে নিয়ে ছিলেন ।অনেক দিক দিয়ে কিছুটা সাকসেসও হয়েছেন তিনি। সে সময় পত্র পত্রিকায় দেখেছি তিনি কলেজে ভর্তি হয়েই নাকি সাবেক নৌ প্রধানের মেয়ে জোবেদাকে নিয়ে পালিয়ে যান।লেখা পড়ার ইতি সেখানে হলেও পরে শুনতেছি জোবেদা নাকি ডাক্তার হয়েছে, আর তারেক নাকি ইউনিতেও পড়েছে।
যাহাই হউক দেখতে দেখেতে অনাথ এতিম বালক সে তারেক নাকি এখন ৩৫হাজার কুঠি টাকার মালিক। আর তার ছোট ভাই কোকো পিচ্ছা দোকানের ক্লিনারে চাকুরি করা কোকো হাজার হাজার কুঠি টাকার মালিক। যেন আলাদীনের চেরাগ তারা দুই ভাইয়ের হাতে। দেশে দুভাইয়ের একাধিক গাড়ি বাড়ি ব্যবসা প্রতিষ্টান জাহাজ জমিন থাকা সত্যেও এক ভাই লন্ডনে আর এক ভাই মালয়েশিয়া বাড়ি কিনেছেন ।
ফকরুল মহিন উদ্দিনের সরকার এর এক নাড়াতেই তা লাইপ রিজেক্ট হয়ে গেছে চিরকালের জন্য।সেই খাম্বা চোর, দুর্নিতীর বর পুত্তর, হাওয়া ভবনের নবাব এই চরিত্রহীন তারেকের পিছে যারা গুরছে, তাদের জিন্দিগীও রিজেক্ট হয়েছে, এবং যারা গুরবে তাদের জিন্দিগীও রিজেক্ট হয়ে যাবে।
বিএনপিকে অবশ্যই গুরে দাঁড়াতে হবে, কিন্তু প্রথমে তারেক রহমানকে বাদ দিয়ে,পরে দেখে দেখে আরো কিছু সিনিয়র নেতাকে বাদ দিয়ে।
------- মোহাম্মেদ ফারুক।