তারেক রহমান একজন জগন্য মিথ্যাবাদী।রহমান আল্লাহ সুবাহান তা-আলার নিরাব্বই নামের মধ্যে একটি নাম হলেও, জেনারেল জিয়াউর রহমানের এই কূপুত্র রহমতহীন ফেরারী আসামি হয়ে লন্ডনে বসে বাঙ্গালীর চির ও শ্রেষ্ট অহঙ্কার জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের নামে একের পর এক মিথ্যা অপবাদ ও কূৎসা রটিয়ে যাচ্ছে।বাংলাদেশের মহান স্বাধিনতা স্বচক্ষে দেখা, বলতে গেলে আমি নিজেই ইতিহাসের একটি পাতা হয়ে তারেকের একটি কথা বিশ্বাস তো দুরের কথা শুনতেও অসহ্য বোধ করছি।
বঙ্গবন্ধু এমন এক জন মানুষ।যাঁর তুলনা শুধু করা চলে মানব জাতির ইতিহাসে যুগে যুগে সমগ্র পৃথিবীতে আবিরভূত মহামানব গনের সাথে।বঙ্গবন্ধু চির উন্যত।বঙ্গবন্ধু মহান। বঙ্গবন্ধু কালজয়ি।বঙ্গবন্ধু হাজার বছরের শ্রেষ্ট বাঙ্গালী, সেটা আজ আন্তর্জাতিক ভাবে সিকৃত।বঙ্গবন্ধুর তুলনা কোন বাঙ্গালীর সাথেই করা চলে না, এবং কোন দিন চলবেও না।
জেনারেল জিয়া মিথ্যাকে সত্য করে বললে হয়তো স্বাধিনতার ঘোষক হতে পারেন।এম জি ওসমানি সাহেব মুক্তি যোদ্ধার সর্বাধি নায়ক হতে পারেন।মরহূম তাজউদ্দিন বাংলাদেশের প্রথম প্রথম প্রধান মন্ত্রি এবং সফল মুক্তি যুদ্ধ পরিচালনা কারি হতে পারেন। সৈয়দ নজরুল ইসলাম বাংলাদেশের অস্হায়ি রাস্ট পতি হতে পারেন।আ,স,ম রব স্বাধিনতার প্রথম পতাকা উত্তলন কারি হতে পারেন, আর সাজাহান সিরাজ, তোফায়েল আহম্মেদ, নুহে আলম, সিরাজুল আলম খান অার বাঘা ছিদ্দিকীর কথাই বলেন, সেদিন বঙ্গবন্ধু বিনা সবাইর, এমন কি সাড়ে সাত কুঠি বাঙ্গালীর ও কোন মূল্যই ছিলনা।সেদিন সাড়ে সাত কুঠী বাঙ্গালীর আত্মা এক মজিব এর তর্জনি হয়ে এটম বোমের মত গর্জে উঠেছিল সাত আসমানে। আর সে কারনেই মজিব সব অসম্ভবকে সম্ভব করে দিতে পেরেছে আমাদেরকে স্বাধিন একটি দেশ।
বাংলাদেশের অপর নাম শেখ মজিবর রহমান।আশির দশকের প্রথম দিকে যখন আমি বিদেশে আসি।তখন বিদেশিরা বাংলাদেশি বললে চিনতোই না।বাংলাদেশ নামক দেশটা পৃথিবীর কোন প্রান্তে কেহই জানতনা। আর যখন আমরা আমাদের মহান নেতা শেখ মজিবের দেশের পরিচয় দিতেই বিদেশিরা বলতো ও!হো এবার চিনতে পেরেছি।আর সেই মহান নেতার নামে কুৎসা রটানো তারেক রহমানের লজ্জা করা উচিৎ বাঙ্গালী হিসেবে আর বাঙ্গালীর নেতা হিসেবে পরিচয় দেওয়ার।
তারেক রহমানের বোধদয় হবার জন্য লিখছি।আপনার পিতার নির্মম ভাবে মির্ত্যু হওয়ার আগে একদিন বঙ্গবন্ধুর মাঝারে গিয়ে বলেছিলেন, বাংলাদেশে কেউ রাজনিতী করতে হলে বঙ্গবন্ধুর পাঁ ছুয়ে করতে হবে।নতুবা কেউই রাজনিতি করতে পারবেনা। ৭৯ বা ৮০সালের পত্রিকা গাটলে ছবি সহ দেখতে পাবেন। আর আমার বিশ্বাস সে কারণেই আপনি নিজেও রাতের আঁধারে বঙ্গবন্ধুর মাজারে গিয়ে পাঁ ছুয়ে এসেছেন বাংলাদেশে রাজনিতি করার জন্য।
ভাল কথা আপনি বাংলাদেশে রাজনিতি করবেন, গনমানুষের মঙ্গলের জন্য।কিন্তু প্রবাস নামের বনবাসে বসে বার বার এই সব কি বলছেন? ছিঃ ছিঃ আমরা তো নিজেরাই ইতিহাসের একটা পাতা, আপনার কাছ থেকে আপাতত ইতিহাসের কোন পাঠ নিতে হবে না।মনে রাখবেন যে নেতার জন্ম না হলে আপনার মা-বাবা বাংলাদেশের রাষ্ট প্রধান তো দুরের কথা, জেনারেল ও হতে পারতো না, আর আপনিও হাওয়া ভবনে বসে দুর্তিনির বরপুত্র হয়ে সেনা বাহিনীর হাতে এমন মার খেতেন না।এত বিত্তভৈববের মালিকও হতে পারতেন না।
---মোহাম্মেদ ফারুক, জার্মানী।
বঙ্গবন্ধু এমন এক জন মানুষ।যাঁর তুলনা শুধু করা চলে মানব জাতির ইতিহাসে যুগে যুগে সমগ্র পৃথিবীতে আবিরভূত মহামানব গনের সাথে।বঙ্গবন্ধু চির উন্যত।বঙ্গবন্ধু মহান। বঙ্গবন্ধু কালজয়ি।বঙ্গবন্ধু হাজার বছরের শ্রেষ্ট বাঙ্গালী, সেটা আজ আন্তর্জাতিক ভাবে সিকৃত।বঙ্গবন্ধুর তুলনা কোন বাঙ্গালীর সাথেই করা চলে না, এবং কোন দিন চলবেও না।
জেনারেল জিয়া মিথ্যাকে সত্য করে বললে হয়তো স্বাধিনতার ঘোষক হতে পারেন।এম জি ওসমানি সাহেব মুক্তি যোদ্ধার সর্বাধি নায়ক হতে পারেন।মরহূম তাজউদ্দিন বাংলাদেশের প্রথম প্রথম প্রধান মন্ত্রি এবং সফল মুক্তি যুদ্ধ পরিচালনা কারি হতে পারেন। সৈয়দ নজরুল ইসলাম বাংলাদেশের অস্হায়ি রাস্ট পতি হতে পারেন।আ,স,ম রব স্বাধিনতার প্রথম পতাকা উত্তলন কারি হতে পারেন, আর সাজাহান সিরাজ, তোফায়েল আহম্মেদ, নুহে আলম, সিরাজুল আলম খান অার বাঘা ছিদ্দিকীর কথাই বলেন, সেদিন বঙ্গবন্ধু বিনা সবাইর, এমন কি সাড়ে সাত কুঠি বাঙ্গালীর ও কোন মূল্যই ছিলনা।সেদিন সাড়ে সাত কুঠী বাঙ্গালীর আত্মা এক মজিব এর তর্জনি হয়ে এটম বোমের মত গর্জে উঠেছিল সাত আসমানে। আর সে কারনেই মজিব সব অসম্ভবকে সম্ভব করে দিতে পেরেছে আমাদেরকে স্বাধিন একটি দেশ।
বাংলাদেশের অপর নাম শেখ মজিবর রহমান।আশির দশকের প্রথম দিকে যখন আমি বিদেশে আসি।তখন বিদেশিরা বাংলাদেশি বললে চিনতোই না।বাংলাদেশ নামক দেশটা পৃথিবীর কোন প্রান্তে কেহই জানতনা। আর যখন আমরা আমাদের মহান নেতা শেখ মজিবের দেশের পরিচয় দিতেই বিদেশিরা বলতো ও!হো এবার চিনতে পেরেছি।আর সেই মহান নেতার নামে কুৎসা রটানো তারেক রহমানের লজ্জা করা উচিৎ বাঙ্গালী হিসেবে আর বাঙ্গালীর নেতা হিসেবে পরিচয় দেওয়ার।
তারেক রহমানের বোধদয় হবার জন্য লিখছি।আপনার পিতার নির্মম ভাবে মির্ত্যু হওয়ার আগে একদিন বঙ্গবন্ধুর মাঝারে গিয়ে বলেছিলেন, বাংলাদেশে কেউ রাজনিতী করতে হলে বঙ্গবন্ধুর পাঁ ছুয়ে করতে হবে।নতুবা কেউই রাজনিতি করতে পারবেনা। ৭৯ বা ৮০সালের পত্রিকা গাটলে ছবি সহ দেখতে পাবেন। আর আমার বিশ্বাস সে কারণেই আপনি নিজেও রাতের আঁধারে বঙ্গবন্ধুর মাজারে গিয়ে পাঁ ছুয়ে এসেছেন বাংলাদেশে রাজনিতি করার জন্য।
ভাল কথা আপনি বাংলাদেশে রাজনিতি করবেন, গনমানুষের মঙ্গলের জন্য।কিন্তু প্রবাস নামের বনবাসে বসে বার বার এই সব কি বলছেন? ছিঃ ছিঃ আমরা তো নিজেরাই ইতিহাসের একটা পাতা, আপনার কাছ থেকে আপাতত ইতিহাসের কোন পাঠ নিতে হবে না।মনে রাখবেন যে নেতার জন্ম না হলে আপনার মা-বাবা বাংলাদেশের রাষ্ট প্রধান তো দুরের কথা, জেনারেল ও হতে পারতো না, আর আপনিও হাওয়া ভবনে বসে দুর্তিনির বরপুত্র হয়ে সেনা বাহিনীর হাতে এমন মার খেতেন না।এত বিত্তভৈববের মালিকও হতে পারতেন না।
---মোহাম্মেদ ফারুক, জার্মানী।