আচ্ছা ভাই বলুন তো, মেয়ে লোকের কোন জায়গায় টিপ দিলে ভাল লাগে? কি পেসে গেলেন ভাই, তাহলে আমিই বলে দেই, উত্তর হলো কপালে।হাঃ হাঃ হাঃ।
আচ্ছা তা হলে আরেকটা প্রশ্নের উত্তর দেন তো এবার, রাজনীতিবীদদের কোন জায়গায় তিলক লাগলে ভাল লাগে? কি ভাই এবারো, তাহলে শুনুন তার চরিত্রে। আমাদের দেশের অনেক রাজনীতিবিদের কপালেই কলঙ্ক তিলক লেগেছে। তার মধ্যে আমার প্রিয় একজন নেতা সেন বাবুর কপোলে। এবার লাগলো আমাদের অনেকরই প্রিয়,( বিশেষ করে যারা টকশো এবং ফেসবুক ব্যবহার করেন অথবা যারা রনি ভাইয়ের কলাম গুলি নিয়মিত পড়ে থাকেন)রনি ভাইয়ের চরিত্রে ছোট করে একটা কলঙ্কের তিলক লেগে গেছে।ডিজিটেল যুগের তিলক তো, মূহুর্ত্যেই এটার রৌশন সারা বিশ্বে চড়িয়ে ঝলমল করিতেছে।
এবার একটা ছোট গল্প শুনুন ভাই।আমাদের দেশে এক ধরনের চামচা নেতা কেডার,বা মাস্তান আছে।অঞ্চল বেধে আমরা কেউ আবার উপোস নেতাও বলে থাকি। ঠিক এ রকমই এক চামচা নেতা একদিন ঘরে এসে তার বউ এর সাথে ধাপ দেখায়ে বললো, তোর কাছেই আমার কোন দাম নেই, শহরে বন্দরে গেলে দারোগা পুলিশ পর্য্ন্ত আমাকে চ্যায়ার চ্যায়ার লয়ে দৌড়ায়, মানে চেড়ে দেয়।
বউ বললো তোমার এত পাওয়ার (মানে দাম বা ক্ষমতা) কই আমাকে তো একদিন একটু শহরে নিয়া গিয়ে দেখালে না?
স্বামি রেগে গিয়ে বললো, তুই দেখতে চাস? সত্যিই দেখতে চাস?
বউ তো নাচার বান্দা বললো হ্যাঁ আমি দেখতে চাই।
স্বামি বেচারা একটু চিন্তায় পড়ে গেল, তবু বউয়ের কাছে হারতে নারাজ, পরে শাহস করে বললো চল্ এক্ষুনি চল।
বউটা তড়িগড়ি করে সেজেগুজে তৈরি হয়ে স্বামির সাথে শহরের দিকে চললো স্বামির পাওয়ার দেখতে।
রেল লাইনের পাশে দিয়ে যেতে যেতে পাওয়ার পুল স্বামিটা ভাবছে তার বউকে আজ কি ক্ষমতা দেখানো যায়?এই সময় দুরে দেখা গেল একটা ট্রেন আসছে । হঠাৎ একটা বুদ্ধি খেলল তার মাথায়, তার বউয়ের লাল রঙের ওড়নাটা টেনে লয়ে নাড়তে লাগলো। ট্রেন চালক বিপদ সংকেত মনে করে ট্রেনটা থামিয়ে নীচে নেমে স্বামি লোকটার দিকে ছুটে এল। স্বামী লোকটা তখন সবে মাত্র তার বউকে বলছে এ্যই দেখছ আমার কত বড় পাওয়ার এত বড়ে একটা ট্রেন থামিয়ে দিলাম, দেখছ, দেখছ আমার কত বড় পাওয়ার আছে।শুধু তুমি একটুও দাম দেওনা।
ট্রেন চালক ব্যপারটা বুঝতে পেরে কাছে এসে লোকটার দু গালে কষে দু চড় বসিয়ে দিল।
এবার লোকটার বউ বললো, হ দেখছি তোমার এত হ্যঁডম থাকলে বলো তোমাকে লকমাস্টার এত জোরে এ ভাবে থাপ্পর মারল কেন?
স্বামি বললো আরে পাগলি বুঝলি না আমি আমার হ্যাঁডম দেখালাম আর ঔ লোকটা ওর হ্যাঁডম দেখাল আর কি ব্যপারটা বুঝলা না।
বউ বললো হ বুঝছি লও বাড়ি যাই আর হ্যঁডম দেখানোর কাম নাই।
আমাদের রনি ভাইয়ের অবস্হাটাও হলো ঠিক তেমনি।উনি সংবাদিক দু ভাইকে মেরে উনার পাওয়ার দেখাল, আর পুলিশ উনাকে গ্রেপতার করে আইনের পাওয়ার দেখাল।
অবশ্য এরকম কলঙ্কের তিলক বাংলাদেশের অনেক জানু জানু প্রথম সারির নেতার চরিত্রে ও লেগে আছে।আমাদের সুরঞ্জিত বাবু তো কালো বিড়ালের তিলক লাগায়ে প্রধান মন্ত্রির খোয়ারের গৃহ পালিত পশুতে পরিনত হয়েছেন।হায়রে বিধি জানু রাজনিতি বীদদের কি অপূর্ব পুরুষ্কার।
আগের দিনে দেখেছি এই সব জ্ঞানি লোকদের চরিত্রে যদি ভূল বসত কোন দিন এই তিলক লাগত,তো তাঁরা গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করতেন।আর এখন দেখি আরো বড় পুরুষ্কার গ্রহন করেন।
আর রনি ভাই তো একজন হাইব্রিট নেতা।বিগত দিনে উনার কান্ডজ্ঞান দেখে মনে হল উনি যেন টাকা দিয়ে নমিনেসন কিনে মন্ত্রি তো দুরের কথা একজন উপ মন্ত্রি বা একজন উপদেস্টাও হতে না পেরে ঈমাম গাজ্জালির আদর্শে প্রভাবিত এই তরুন নেতার এত খোব ছিল আওয়ামী লীগের উপর।রিতিমত উনি বেসামাল হয়ে গেছেন পুঁজি উঠাতে।পার্টির আদর্শ উদ্দেশ্য নিয়ম নিতীকে তোয়াক্কা না করে উনি সমালোচনায় মুখোর হয়ে উঠেছেন।সমালোচনা করা ভালো কিন্তু পার্টির বিরুদ্ধে অবস্হান নেওয়া মানে নিজের পাঁয়ে কুড়াল মারা।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বিশাল এক বটগাছের মত রাস্তার ধারে গজিয়ে উঠেছে।কি মধুর অনাবিল ছায়াই না দিত গাছটা।এক সময় দিশেহারা ক্লান্ত পতিক এই বটগাছের নীচে বিশ্রাম নিয়ে শ্রান্ত হতো।এমন কি একদিন সমগ্র বাঙ্গালি জাতি এই বিশাল বট গাছের ছায়ায় সমবেত হয়ে মুক্তির নীল নকসা এঁকেছেন।আজকে হয়তো সেই ঐতিহাসিক বটগাছটায় কিছু জ্বীন ভূত পেত্নি শকুন বাজ পাখি আর আপনার মত কিছু কাক পক্ষির আকড়ায় পরিনত হয়েছে।কিন্তু আমার বিশ্বাস এটা কোন দিন স্হায়ি হবেনা।একদিন জ্বীত ভূতরা পালিয়ে যাবে, শকুন আর বাজ পক্ষিরা উড়ে যাবে নতুবা মরে যাবে।আবার এই বট গাছটা আরো সবুজ এবং সতেজ হয়ে একটা হিজল বৃক্ষে পরিনত হবে, আবার এই গাছটায় গানের পাখিরা উড়ে এসে বসে মধুর কন্ঠে গান গাহিবে, আবার ক্লান্ত পতিকরা এই গাছের ছায়ায় বসে শ্রান্ত হবে।কারন এই বটগাছটার নিচেই পূজা প্রর্থনার উত্তম স্হান।
.......ফারুক জার্মানি।
আচ্ছা তা হলে আরেকটা প্রশ্নের উত্তর দেন তো এবার, রাজনীতিবীদদের কোন জায়গায় তিলক লাগলে ভাল লাগে? কি ভাই এবারো, তাহলে শুনুন তার চরিত্রে। আমাদের দেশের অনেক রাজনীতিবিদের কপালেই কলঙ্ক তিলক লেগেছে। তার মধ্যে আমার প্রিয় একজন নেতা সেন বাবুর কপোলে। এবার লাগলো আমাদের অনেকরই প্রিয়,( বিশেষ করে যারা টকশো এবং ফেসবুক ব্যবহার করেন অথবা যারা রনি ভাইয়ের কলাম গুলি নিয়মিত পড়ে থাকেন)রনি ভাইয়ের চরিত্রে ছোট করে একটা কলঙ্কের তিলক লেগে গেছে।ডিজিটেল যুগের তিলক তো, মূহুর্ত্যেই এটার রৌশন সারা বিশ্বে চড়িয়ে ঝলমল করিতেছে।
এবার একটা ছোট গল্প শুনুন ভাই।আমাদের দেশে এক ধরনের চামচা নেতা কেডার,বা মাস্তান আছে।অঞ্চল বেধে আমরা কেউ আবার উপোস নেতাও বলে থাকি। ঠিক এ রকমই এক চামচা নেতা একদিন ঘরে এসে তার বউ এর সাথে ধাপ দেখায়ে বললো, তোর কাছেই আমার কোন দাম নেই, শহরে বন্দরে গেলে দারোগা পুলিশ পর্য্ন্ত আমাকে চ্যায়ার চ্যায়ার লয়ে দৌড়ায়, মানে চেড়ে দেয়।
বউ বললো তোমার এত পাওয়ার (মানে দাম বা ক্ষমতা) কই আমাকে তো একদিন একটু শহরে নিয়া গিয়ে দেখালে না?
স্বামি রেগে গিয়ে বললো, তুই দেখতে চাস? সত্যিই দেখতে চাস?
বউ তো নাচার বান্দা বললো হ্যাঁ আমি দেখতে চাই।
স্বামি বেচারা একটু চিন্তায় পড়ে গেল, তবু বউয়ের কাছে হারতে নারাজ, পরে শাহস করে বললো চল্ এক্ষুনি চল।
বউটা তড়িগড়ি করে সেজেগুজে তৈরি হয়ে স্বামির সাথে শহরের দিকে চললো স্বামির পাওয়ার দেখতে।
রেল লাইনের পাশে দিয়ে যেতে যেতে পাওয়ার পুল স্বামিটা ভাবছে তার বউকে আজ কি ক্ষমতা দেখানো যায়?এই সময় দুরে দেখা গেল একটা ট্রেন আসছে । হঠাৎ একটা বুদ্ধি খেলল তার মাথায়, তার বউয়ের লাল রঙের ওড়নাটা টেনে লয়ে নাড়তে লাগলো। ট্রেন চালক বিপদ সংকেত মনে করে ট্রেনটা থামিয়ে নীচে নেমে স্বামি লোকটার দিকে ছুটে এল। স্বামী লোকটা তখন সবে মাত্র তার বউকে বলছে এ্যই দেখছ আমার কত বড় পাওয়ার এত বড়ে একটা ট্রেন থামিয়ে দিলাম, দেখছ, দেখছ আমার কত বড় পাওয়ার আছে।শুধু তুমি একটুও দাম দেওনা।
ট্রেন চালক ব্যপারটা বুঝতে পেরে কাছে এসে লোকটার দু গালে কষে দু চড় বসিয়ে দিল।
এবার লোকটার বউ বললো, হ দেখছি তোমার এত হ্যঁডম থাকলে বলো তোমাকে লকমাস্টার এত জোরে এ ভাবে থাপ্পর মারল কেন?
স্বামি বললো আরে পাগলি বুঝলি না আমি আমার হ্যাঁডম দেখালাম আর ঔ লোকটা ওর হ্যাঁডম দেখাল আর কি ব্যপারটা বুঝলা না।
বউ বললো হ বুঝছি লও বাড়ি যাই আর হ্যঁডম দেখানোর কাম নাই।
আমাদের রনি ভাইয়ের অবস্হাটাও হলো ঠিক তেমনি।উনি সংবাদিক দু ভাইকে মেরে উনার পাওয়ার দেখাল, আর পুলিশ উনাকে গ্রেপতার করে আইনের পাওয়ার দেখাল।
অবশ্য এরকম কলঙ্কের তিলক বাংলাদেশের অনেক জানু জানু প্রথম সারির নেতার চরিত্রে ও লেগে আছে।আমাদের সুরঞ্জিত বাবু তো কালো বিড়ালের তিলক লাগায়ে প্রধান মন্ত্রির খোয়ারের গৃহ পালিত পশুতে পরিনত হয়েছেন।হায়রে বিধি জানু রাজনিতি বীদদের কি অপূর্ব পুরুষ্কার।
আগের দিনে দেখেছি এই সব জ্ঞানি লোকদের চরিত্রে যদি ভূল বসত কোন দিন এই তিলক লাগত,তো তাঁরা গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করতেন।আর এখন দেখি আরো বড় পুরুষ্কার গ্রহন করেন।
আর রনি ভাই তো একজন হাইব্রিট নেতা।বিগত দিনে উনার কান্ডজ্ঞান দেখে মনে হল উনি যেন টাকা দিয়ে নমিনেসন কিনে মন্ত্রি তো দুরের কথা একজন উপ মন্ত্রি বা একজন উপদেস্টাও হতে না পেরে ঈমাম গাজ্জালির আদর্শে প্রভাবিত এই তরুন নেতার এত খোব ছিল আওয়ামী লীগের উপর।রিতিমত উনি বেসামাল হয়ে গেছেন পুঁজি উঠাতে।পার্টির আদর্শ উদ্দেশ্য নিয়ম নিতীকে তোয়াক্কা না করে উনি সমালোচনায় মুখোর হয়ে উঠেছেন।সমালোচনা করা ভালো কিন্তু পার্টির বিরুদ্ধে অবস্হান নেওয়া মানে নিজের পাঁয়ে কুড়াল মারা।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বিশাল এক বটগাছের মত রাস্তার ধারে গজিয়ে উঠেছে।কি মধুর অনাবিল ছায়াই না দিত গাছটা।এক সময় দিশেহারা ক্লান্ত পতিক এই বটগাছের নীচে বিশ্রাম নিয়ে শ্রান্ত হতো।এমন কি একদিন সমগ্র বাঙ্গালি জাতি এই বিশাল বট গাছের ছায়ায় সমবেত হয়ে মুক্তির নীল নকসা এঁকেছেন।আজকে হয়তো সেই ঐতিহাসিক বটগাছটায় কিছু জ্বীন ভূত পেত্নি শকুন বাজ পাখি আর আপনার মত কিছু কাক পক্ষির আকড়ায় পরিনত হয়েছে।কিন্তু আমার বিশ্বাস এটা কোন দিন স্হায়ি হবেনা।একদিন জ্বীত ভূতরা পালিয়ে যাবে, শকুন আর বাজ পক্ষিরা উড়ে যাবে নতুবা মরে যাবে।আবার এই বট গাছটা আরো সবুজ এবং সতেজ হয়ে একটা হিজল বৃক্ষে পরিনত হবে, আবার এই গাছটায় গানের পাখিরা উড়ে এসে বসে মধুর কন্ঠে গান গাহিবে, আবার ক্লান্ত পতিকরা এই গাছের ছায়ায় বসে শ্রান্ত হবে।কারন এই বটগাছটার নিচেই পূজা প্রর্থনার উত্তম স্হান।
.......ফারুক জার্মানি।