Sunday, September 14, 2014

সত্যের সাক্ষ্য,

 হে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবর রহমান!
আজ  আমি সাক্ষ্য দিতেছি যে হে মহান নেতা, এই বঙ্গ বাসি সর্বসন্মতিক্রমে তোমাকেই বঙ্গবন্ধু উপাদিতে ভূষিত করেছিল, সুতরাং তুমিই বঙ্গবন্ধু,তুমিই এই অসহায় জাতির স্বাধিনতার ঘোষক এবং রুপক, সুতরাং তুমিই জাতির পিতা।তুমি হাজার বছরের শ্রেস্ট বাঙালি এটা আজ সারা বিশ্বে সিকৃত।সুতরাং তুমি ছাড়া অদ্বিতীয় কোন বাঙালী আজ পর্যন্ত জন্ম নেয় নেই এই বাংলার বুকে, এবং যতদিন পর্যন্ত এই বাংলাদেশ ও এই দেশের স্বাধিনতা টিকে থাকেবে ততদিন পর্যন্ত কেহই জন্ম নিবেনা, অর্থাৎ অপর কেহই তোমার স্হান ধখল করিতে  পারিবে না।না না না কোন দিনও না............কুঠি কুঠি বার না।

হে জাতির জনক!
তুমি তো নিশ্চয় জানতে, চৌদ্দশ বছর আগে আমাদের প্রবিত্র গ্রন্থ কোরআনে মজিদ নাযিল হওয়ার পর মহা নবীর আদেশকে অমান্য করে নব্য খারেজি মুসলমানেরা বিকৃত কোরআন শরিফ প্রকাশ করে মুসলমানকে ধোকা ও ইসলামকে অবমাননা করিতে লাগিল।সেই সময় খারিজিরা বলতে লাগল প্রবিত্র কোরআনে নাকি আল্লাহ রাব্বুল আলামিন সত্তর হাজার আয়াত নাযিল করেছিলেন, আর মহানবী মাত্র সাতহাজার সাতশ সাতাত্তরটি আয়াতের কথা বলছেন।যাক অবশেষে অনেক হানাহানি খুনাখুনি ও জানমালের ক্ষয়খতির পরে সত্যের জয় হয়ে সাত হাজার সাতশ সাতাত্তর আয়াত বিশিস্ট কোরআনে মযিদ নেয়ামত স্বরুপ সমগ্র মুসলিম জাহানের মুমিন মুসলমানের জন্য নির্ভুল ভাবেই আজ অবদি রয়ে গেছে, এবং কেয়ামত পর্যন্ত একটি ঝের জবরও কেউ বদলাতে পারিবেনা।ঠিক তেমনি থাকিবে, যেমনি আছে। মহা নবী তাঁর জীবদশায় তাঁর অমর বিদায় হজ্বের ভাসন এবং মদীনা সনদের মাধ্যমে দুনিয়ার মুসলমানদেকে সঠিক দিক নির্দেশনা দিয়ে গেছেন।আমরা তার অনুসারি লক্স কুঠি সুন্নি মুসলমানেরা কেয়ামত পর্যন্ত তাঁর আদর্শে অনুপ্রানিত হয়ে তার দেখানো পথেই চলবো ইন্শআল্লাহ।

হে বাংলার অবিসংবাদিত মহান নেতা!
তুমি তো জানতে, তিব্বত হিমালয় আর প্রবিত্র কৈলাশের ধুলাবালি নিয়ে শত নদির অববাহিকায় জন্ম নেওয়া এই ব-দ্বীপ বাসী কত ভীরু নিরীহ ও সরল প্রকৃতির সাড়ে সাত কুঠি বাঙালীকে  তীলে তীলে কি কঠিন ও জগন্য নিউক্লিয়াস বোমে পরিনত করেছ।যে বাঙালী শত শত বছর ধরে মগ ওলন্দাজ আর হার্মাদ জল দস্যুদের ভয়ে ভাঘ বল্লুকের ভয় উপেক্ষা করে নিজের পোটলা পাটলি লয়ে জঙ্গলে লুকায়ে যেত।সেই বাঙালিকে তুমি মহান স্বাধিনতার মন্ত্র শিখায়ে কতো অল্প সময়ে বিশ্বের প্রথম শক্তিধর বলয়ের কাছ থেকে বাংলার স্বাধিনতা ছিনিয়ে এনেছ।

হে জাতির জনক !
অতচ আজ তোমার আনুগত তোমারই সেই ভালবাসার বন্ধুরা তোমারি দেওয়া উপাদি খেতাবি প্রাপ্ত লোকেরাই তোমাকে  এমন নির্মম ভাবে স্বপরিবারে হত্যা করার এত বছর পরও তোমকে অবমাননা করে তোমার সৃষ্টি ইতিহাসকে একের পর এক বিকৃত করে যাচ্ছে।ঠিক যেমনি মহা নবীর বংশকে নিঃশ্বেষ করে দিয়ে মহা নবী আর তার আদর্শ ধর্ম ইসলামকে নিয়ে করেছিল, ঠিক তেমনি।

হে মহান নেতা !
একটা পাগল আর নির্বোধ ও বুঝতে পারবে, ৭ই মার্চ এর ভাসনে তুমি জয় বাংলার পরে জয় পাকিস্তান বা জিয়ে পাকিস্তান বলতে পারনা। কোন দিনও না। কারন সব কিছুর মত ভাসনের ও তো একটা পিনিসিং আছে, একটা সোভা আছে।তুমি জানতে সেই ছিল হয়তো তোমার জীবনের শেষ ভাসন। তুমি জানতে এটাই হবে তোমার জন্য আব্রাহাম লিংকনের গেটেসবার্গের ভাসন আর মহা নবীর বিদায়ী হজ্বের ভাসনের মত। তুমি নিশ্চয় জানতে তুমি শুধু পাকিস্তানি একটা বিশৃঙ্খল হায়েনার সাথে যুদ্ধের জন্য বাঙালীকে প্রস্তুত করছনা। বরনঞ্চ বিশ্বের প্রধান শক্তিধর বলয়ের  সাথে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করছ।তাই তো তুমি যখন বলেছ আমরা ভাতে মারব, আমরা পানিতে মারব,তখন বাংলার আকাশ বাতাস প্রকম্পিত হয়ে বাংলার নদীনালা খালবিলে ধ্বনিত হলো কল্লোল। বাংলার হরিৎ মহুয়ায় সালিক খঞ্জনা দোয়েল কোয়েল আবাবিলের মত রনোসাজে মেতে উঠল।তুমি যখন বলেছ রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরো দেব,আমি যদি হুকুম দিবার নাহি পারি প্রত্যেক ঘরে ঘরে দূর্ঘ গড়ে তুলো।তখন লাখো কুঠি তরুনের মাথায় রক্ত উৎরায়ে উঠল, হয় প্রান নয় তো মায়ের মান, মানে বাংলার স্বাধিনতা।তুমি শেষ বলেছ এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধিনতার সংগ্রাম,আর সর্বশেষ  ভরাট কন্ঠে বলেছ জয় বাংলা।এই ভরাট কন্ঠি জয় বাংলার মানে আমি বুঝেছি তুমি নিরীহ নিরস্র বাঙালীর মাঝে টর্নাডো, সুনামি বা নিউক্লিয়াস বোমের মত কোন দৈব শক্তি প্রয়োগ করেছ।

হে জাতির জনক !
তুমি জানতে এই বাঙালী জাতির  অনেক দুর্নাম আছে।তুমি নিজেই বলেছ বাঙালীরা পরশ্রিকাতর।রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছেন রেখেছ বাঙালী করে মানুষ করোনি।পাকিরা বলতো বাঙালীরা চুতিয়া।আজ তোমার সেই বাঙালীর মধ্যে সত ও সত্য বলার মানুষের বড়ই অভাব।কিছু কিছু মুখোশ ধারি সয়তান বাঙালীকে অকৃতজ্ঞ ও মিথ্যা বাদী বানিয়ে সত্যের মুখোমুখি বসিয়ে রেখেছে এবং চিরদিন রাখতে চায়।তোমাকে নিয়ে তোমার সৃষ্টি করা ইাতহাস বিকৃত করে খন্দকারের মত আরো লাখো কোড় বই লেখা হবে, এখানেই তোমার সার্থকতা, তুমি যে জাতির জনক, তুমি যে বঙ্গের বন্ধু, তুমি যে হাজার বছরের শ্রেষ্ট বাঙালী।প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম সত্যিই একদিন জেনে নিবে তোমাকে।কারন তুমি শুধু জাতির জনক, আর বঙ্গ বন্ধু নয়, তুমি বাঙালী জাতির চির অহঙ্কারও।

হে জাতির জনক!
আজ আর আমি জয় বাংলা বলবো না, বলবো শুধু জয় বঙ্গবন্ধু, আর জয় বঙ্গ বন্ধু।আমার জবিনে আমি জিবিত এবং স্বশরিরে কোন নবী পয়গম্বরকে দেখিনি।আমি যিষু বৌদ্ধা রামের মত কোন মহামানবকে দেখিনি।আমি লেলিন মাও চেগুয়েভারার মত কালজয়ি কোন মহাপুরুষকে দেখিনি।আমি আমার ক্ষুদ্র জীবনে প্রমিথিউস এর মত বাংলার বুকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবর রহমানের মত মহান নেতা তোমাকে জিবিত অবস্হায়  দেখেছি।তুমিই অন্ধাকারে নিমজ্জিত একটা জাতিকে প্রমিউথিউসের মত সর্ঘ থেকে একটি ছোট অতি ছোট আগুনের স্ফুলিঙ্গ এনে সেই আগুনের পরশমনিতে সমগ্র বাংলাকে আলোকিত করে নাম দিয়েছ বাংলাদেশ।আমি তোমাকে ব-দ্বিপ বঙ্গবাসির পক্ষ থেকে নয়,সমগ্র বিশ্বের সত্যবাদি মানব জাতির পক্ষ থেকেই বিনম্র শ্রদ্ধায় তোমাকে জানাই বাঙ্গালী সালাম, জয় বঙ্গ বন্ধু। জয় হবে নিশ্চয় সত্যের।
                                                 ---------------- মোহাম্মেদ ফারুক, জার্মানী।

Tuesday, June 10, 2014

আমাদের প্রিয় প্রধান মন্ত্রি,


হ্যাঁ ভাই ঠিকই ধরেছেন, আমি বলছি আমাদের প্রিয় প্রধান মন্ত্রি জন নেত্রি শেখ হাছিনার কথা ।চোখের পলকে তিনি প্রিয় মা-বাবা আদরের তিন ভাই একে একে  পরিবারের সবাইকে হারিয়ে নিঃস্ব এতিমের মত দীর্ঘ দিনের প্রবাসের নির্বাসিত কঠিন জীবন পার করে দৃঢ় মনোবল ও হিম্মত নিয়ে ফিরে এসেছিলেন স্বদেশের মাটিতে ।তখনো বত্রিশ নম্বর বাড়ির শিঁড়ি থেকে জাতির জনকের রক্তের ছোপ মুছে যায়নি  ।তখনো বাংলার আকাশে উড়ছিল বন্য শকুনের দল ।তখনো বাংলার কাঁচা পথে পথে গুরছিল একাত্তরের পরাজিত জঙ্গলি হায়েনার দল । তখনো আমাদের প্রবিত্র স্বাধিনতা দখলদার বাহিনীর হাতে ।ঠিক তখনই তিনি সব ভয় ডরকে উপেক্ষা করে মির্ত্যুকে আলিঙ্গন করে সত্য প্রতিষ্টার সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন ।কারণ তাঁর মুখে ছিল ইতিবাচক নিতীকথা সত্যের বাণী, কারণ তাঁর বাবা সব সময় বলতেন,যে মরতে জানে তার কোন দিন মরন হয়না। পকৃত মানুষ মরে শুধু একবারই ।

উন্নিশ একাশি সালের কোন একদিন হবে, আজকের  মাননীয় প্রধান মন্ত্রি শেখ হাছিনাকে আমি দেখেছিলাম খুব কাছে থেকে।তিনি এসেছিলেন সেদিন মাইজদী সহীদ ভূলু স্টোডিয়ামে বিরাট জনসভায় ভাসন দিতে।বিরাট বলতে কি, মানুষ হবে তিন চার কিংবা পাঁচ হাজার।অতচ বাহাত্তর সনে এই স্টোডিয়ামে এসেছিলেন জাতির জনক বঙ্গ বন্ধু শেখ মজিবর রহমান। সেদিন জাতির জনককে এক নজর দেখার জন্য লক্ষ লক্ষ মানুষের ভিড়ে চার পাঁচজন পদদলিত হয়েই মারা গিয়েছিল।

সেদিন সহীদ ভূলু স্টোডিয়ামে আজকের মত পাকা গেলারি ছিলনা, খেলা ঘর ছিল না।পাকা কোন দালান ছিল না।শেখ হাসিনা এসেছিলেন আকাশি রঙের একটা শাড়ি পরে। চিম চাম শরির গোল গাল চেহারা, দেখতে অবিকল আমার বড় বোন এর মত। যে বোনটার কোলে পিটে চড়ে আমি বড় হয়েছি,যে বোনটাকে আমি মা এর মত শ্রদ্ধা করি। আমি মনে মনে শেখ হাছিনার প্রতি শ্রদ্ধায় মাথা নত করি।

সেদিন শেখ হাসিনা যখন বক্তৃতা দিতে মাইক্রফোনের সামনে দাঁড়ালেন, তখন শ্লোগানে শ্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠল সমগ্র জনসভা।তিনি শোকার্ত কন্ঠে বললেন আমি এসেছি শুধু আপনাদের কাছে আমার মা বাবা ভাই বোন এর হত্যার বিচার চাইতে। কি অপরাধ করেছিল আমার ভাই শিশু রাসেল?কেন তাকে হত্যা করা হয়েছিল ?কি অপরাধ করেছিল আমার মা ?কি অপরাধ করেছিল আমার দু ভাবি যাদের হাতের মেন্দি তখনো শুকায়নি। কি অপরাধ করেছিল তাদের অনাগত শিশু? কেন তাদেরকে হত্যা করা হয়েছিল ?জানি এই সব প্রশ্নের সঠিক কোন উত্তর  জাতির দুচারটি কুলঙ্গার সন্তানের কারনে আমরা কোনদিন দিতে পারিনি আর পারবনাও।

বিচার প্রাকৃতিক ভাবেই হয়েছে । এক দখলদার বাহিনী খতম হওয়ার পর আর এক উর্দিপরা দখলদার বাহিনী পুনরায় বন্দুক ঠেকিয়ে স্বাধিন বাংলার ক্ষমতা দখল করে, চলে বলে কলে কৌশলে দীর্ঘ নয় বছর অগ্রগামি  এই জাতিকে ধাবিয়ে রাখে ।কত বড় বেহায়া আর নিলর্জ হলে তা সম্ভব,স্বৈরচারি এরশাদকেই আমরা তার জলন্ত প্রমান দেখেছি । 

জাতির জনকের কন্যা স্বৈরচারির রক্ত চক্ষু আর বন্দুকের নল বুলেট বুলডুজারকে ভয় না করে  রাজপথে  সংগ্রাম করে করে  নব্বইর ছয়ই ডিসেম্বর স্বৈরচারের পতন ঘঠাতে সক্ষম হন ।কিন্তু রহস্য জনক ভাবে আবার পূর্বের প্রয়াত দখলদার বাহিনীর লাঠিয়ালরাই ক্ষমতা দখল করে ।তারা শুধু ক্ষমতা দখল করেই ক্ষ্যান্ত হয়নি, তারা ক্ষমতার মোহে অন্ধ হয়ে একটা অশূভ শক্তিকে নিয়ে শুরু করে দেয় রাজনিতীর নামে চিনিমিনি খেলা । তারা আমাদের  প্রবিত্র ধর্মের অপব্যখ্যা করে প্রকাশ্যে অপ্রকাশ্যে ধর্ম প্রান মুসলমানকে নাস্তিক বলতে থাকে ।এমনকি আমাদের স্বাধিনতা যুদ্ধের নেতৃত্ব দানকারি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে তারা নাস্তিকের দল হিসেবে প্রকাশ করতে থাকে।তাদের মন্ত্রি মিনিস্টার পর্যন্ত সংসদে দাঁড়িয়ে  মা ফাতেমা সমতূল্য শেখ হাসিনাকে কটুক্তি করে। তারা একের পর এক অশূভ শক্তি তথা জঙ্গিবাজ সৃষ্টি করে  অগনিত সাধারণ নিরিহ মানুষকে নির্মম ভাবে হত্যা করে অবশেষে শেখ হাসিনাকেই প্রানে মারার জন্য একুশে আগষ্ট বায়তুল মোকারমের সামনে বিশাল জনসভায় গ্রেনেট হামলা ঘঠায়।

কিন্তু মহান আল্লাহর অলোকিক ইশারায় চব্বিশ জন নেতানেত্রি প্রান হারালেও আহত হয়েও ভাগ্যক্রমে শেখ হাসিনা বেঁচে যান।
হাজার হাজার শুকরিয়া মহান আল্লাহর দরবারে।আমাদের সোভাগ্য যে তিনি এখনও বেঁচে আছেন। তিনিই বাংলাদেশের ইতিহাসে বঙ্গবন্ধুর পরে রাজনৈতিক ভাবে এবং রাস্টপ্রধান হিসেবে সফল মানুষ ।তিনি দেশ বিদেশে শুনাম কুড়ায়ে অনেক অনারারি ডক্টরেট ডিগ্রি প্রাপ্ত হয়ে  জাতিসঙ্গে বিশ্ব শান্তির ইশতেহার পেশ করে বিশ্বের দরবারে নতুন বাঙ্গালী আর বাংলাদেশের উন্মেশ ঘঠান।

তিনিই পার্বত্য এলাকায় শান্তি চুক্তি করে বিশ্বের দরবারে এক অনন্য দৃস্টান্ত স্হাপন করেন।সিমান্ত চুক্তি নদির পানির সমবন্টন চুক্তি এবং প্রতিবেশি মায়ানমারের সাথে  সান্তিপুর্ন ভাবে সমূদ্র সিমানা মিমাংসা করে নতুন ইতিহাস সৃস্ঠি করেন।তিনিই বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হন। তিনিই সোনার বাংলাদেশের পাশাপাশি ডিজিটেল বাংলাদেশ গড়ার দিপ্ত সফত গ্রহন করেন।তিনি আজ দেশে উন্নতির ছোঁয়া লাগায়ে আধুনিক বাংলাদেশ গড়ার জন্য আপ্রান চেস্টা করে যাচ্ছেন।

নিলর্জ শুশিল আর রক্ষনশীল সমাজিরা তো  নিন্দুকরা চর্ম ঠোঁট নাড়বেই।তিনিই প্রথম ক্ষমতায় এসেই কবি সাহিত্যিক তথা বুদ্ধিজিবীকে গনভবনে দাওয়াত করে সন্মান করার প্রথা চালু করেন।দ্বিতীয় মেয়াদে তিনি প্রধান মন্ত্রি হয়ে তরুনদেরকে নেতৃত্বে আনেন, কিন্তূ দুঃখ্যের বিষয় তরুনরা প্রায় সবাই বেয়াদপ এমন কি কেউ কেউ খুনি হিসেবে আবির্ভাব হয়েছে।  তিনি নিজেও লেখা পড়া ও এবাদত বন্দেগী করে সময় কাঠান । আমি তার লেখা দুতিনটা  বই পড়ে বুঝেছি তিনি যে কত বড় প্রজ্ঞাবান। আমি তার শুস্বাস্হ ও দীর্ঘ জীবন কামনা করছি।আল্লাহ যেন তাকে আরো অনেক দিন বাঁচিয়ে রাখেন। আমিন! জয় বাংলা, জয় বঙ্গ বন্ধু।
                                                           ----ফারুক জার্মানী ।

Monday, June 2, 2014

খ্যপা সংগীত: দুধের মূল্য না হয়,

খ্যপা সংগীত: দুধের মূল্য না হয়,: দুধের মূল্য না হয় তোমায় দেবো গো মা-বলো মা্টির মূল্য মোরা কারে দেবো।কার চরনে লুটে পড়ে আকূল হয়ে সালাম জানাবো। যে মাটির পরে বাঁচি মোরা,য...

Wednesday, May 28, 2014

তীলে তীলে দেশটা ধ্বংশ হয়ে যাচ্ছে,








            তীলে তীলে দেশটা ধ্বংশ হয়ে যাচ্ছে,


খুব কম সময়ে আমরা স্বাধিনতা পেয়েছি । মাত্র নয় মাসে ।এত কম সময়ে বোধ হয় পৃথিবীর কোন দেশে  কোন জাতি স্বাধিনতা পায়নি । আমরা দেখেছি অতি কম সময়ে স্বাধিনতার মুখ । তাই বুঝি আজ আমাদের ঘরে ধরা দিয়েছে পৃথিবীর এত্তসব  দুঃখ । যদিও কম সময়ে আমরা স্বাধিনতা পেয়েছি, ততাপি আমাদেরকে দিতে হয়েছে একসাগর রক্ত আর তিরিশ লক্ষ সহীদের তাজা প্রাণ ,দু-লক্ষাধিক মা-বোনের  সম্ভ্রোম ।অতচ এতকিছু ত্যাগের বিনিময়ে ও আজ আমরা সেই অলিক স্বাধিনতা পেয়েও স্বাধিনতার মর্ম মোটেই বুঝিতেছিনা । স্বাধিন দেশের নাগরিক হিসেবে আমরা না হতে পেরেছি ধন্য, না হতে পেরেছি মানুষ নামে গন্য ।দিন দিন আমরা তলিয়ে যাচ্ছি দুর্নিতীর অতল গহভ্বরে । দিন দিন আমরা চলে যাচ্ছি ভাষাহীনদের দলে ।স্বাধিন দেশে  বসবাস করা আজ আমাদের সোভা পাচ্ছে না ।

সবার মুখে  শুধু হাম্ হাম্‌ আর খাম্ খাম্ । কার আগে কে কার  ধন সম্পদ লুটে পুটে খাবে, কার আগে কে বড়লোক হবে, কার আগে কে কাকে খুন  আর গুম করবে, এই প্রতিযোগিতায় নেমে গেছে  দেশের ষোল কুঠি মানুষ ।ধর্ম কর্ম শিক্ষা দীক্ষা  নিয়ম নিতী আইন কানুন মানবতা মনুষ্যতা বলতে বুঝি আজ কাল দেশের মানুষের  মাঝে কিছু নেই ?কেন  মানুষ এমন জগন্য হয়ে গেল ?

চুরি ডাকাতি  খুন খারাবি  চাঁদাবাজি  পরের সম্পদ দখলবাজি ঘুষ দুর্নিতী কালোবাজারির পরে এখন  এসে মডার্ন সিস্টেমে  গুম আর খুন হচ্ছে  নিত্যদিন ।অনলাইনে গেলেই  এই ‍ গুম আর খুনের  কাহিনী পড়তে পড়তে  রিতিমত হাঁপিয়ে উঠেছি ।বিশেষ  করে নারায়ন গঞ্জ এর সাত খুন আর ফেনিতে দিবোলোকে জনসমাগম রাস্তার উপর নির্মম ভাবে ফুলগাজির চ্যায়ারম্যান  একরামকে হত্যার পর  গান পাউডার দিয়ে পুড়ে ফেলার দৃশ্য দেখে  আমি অত্যান্ত মর্মাহত হয়েছি । ছিঃ মানুষের মানবতা গেল কোথায় ?আগে দেখেছি প্রতিটা হত্যার পিছে একজন গঠপাদার আছে, এখন দেখি একজন গঠমাদারও আছে । সাংবাদিক ভাইয়েরা  পুলিশের পাশাপাশি  যে ভাবে অপরাধি সনাক্তি আর  অনুসন্ধান করে ব্যকূল হয়ে লেখালেখি করতে  করতে হয়রান হয়ে যাচ্ছেন তাদের  শ্রমের মুল্যায়ন করে ধন্যবাদ দিতেই হয় ।

কিন্তু আমার কাছে মনে হয়  দেশের ষোল কুঠি মানুষ আমরা সবাই  কোন না কোন ভাবে অপরাধি ।একজন  অপরাধির পরিবারের তার মা বাবা  ভাই বোন স্ত্রি -সন্তান  এমনকি পড়শি সবাই  জানে লোকটা  অন্যায় অনিয়মে  পয়সা কামাচ্ছে ।প্রতিজন মা-বাবা জানেন তার সন্তানের অনিয়মের  খবর, আর প্রতিজন বোন জানেন তার স্বামির অবৈধ রোজগারের খবর ।যে বাবার মসজিদে নামাজ পড়তে পড়তে কপালে কালো মেছতা পড়ে গেছে, যিনি হজ্ব করে নিজেকে হাজি বানিয়ে মুমিন মনে করেন, তিনি অবশ্যই জানেন তার পোলার ঘুষের টাকা দিয়ে অথবা নিজের  ঘুষের টাকা দিয়ে তিনি হজ্ব করেছেন । আর আমরা সাধারন পাবলিকরা  যারা এই সব অন্যায় অনিয়ম সব দেখেশুনেও কোন প্রতিবাদ করিনা, আমরা সবাই কোন না কোন ভাবে অপরাধি । মা আমাদের কে জনম দিয়েছেন নিঃস্পাপ  ছোট শিশু হিসেবে, আর বড় হয়ে  আমরা সবাই যদি পাপি হয়ে মরে যাই, দেশটার কি হবে ? কবির ভাষায় -রেখেছ বাঙ্গালি করে মানুষ করোনি ।এটাই কি নির্মম সত্য ? 

এবার আমার অনেক আগের লেখা একটা গান পড়ুনঃ-

চোরের বাড়িত কোনদিন দালান উঠেনা,

এই কথাটা হাঁছানারে  ভাই এই কথাটা হাছানা ।

বাংলাদেশে চোরের বাড়িত যব্বর উঠে

দালান কোঠা  ভিলা বালাখানা ।



---- ফারুক, জার্মানি ।


Monday, May 12, 2014

গীত লতা: আমার হাজার,

গীত লতা: আমার হাজার,: আমার হাজার সুখের রাতের চেয়ে বড়, দুঃখের এ রাত।জেগে থাকা শুধু কস্টের ব্যদনা নহে গো, হাজার স্বপ্নের সাথে মধুর মোলাকাত। স্বপ্নেরা আমাকে প...

অজ্ঞসব জনপ্রতিনীধি,

সত্যই শক্তি, সত্যই সুন্দর,