দেশ যতই উন্নত হচ্ছে, ততই অন্যায় অনিয়ম বাড়ছে।
কেন আমাদের সমাজের এত অবক্ষয়,কেন এত অসংঘতি, কেন এত বৈশম্য?স্বাধিনতার তেতাল্লিশ বছর পরে এসেও কেন আমরা স্বাধিনতার একটু স্বাধ গ্রহন করিতে পারিতেছি না?কেন স্বাধিন দেশে এত অন্যায় অনিয়ম? কেন আমরা আজো ন্যয় বিচার থেকে বঞ্চিত? কেন আইনের শাসন নেই আমাদের দেশে? কেন আজো আমরা ঘুষ দুর্নিতী বন্ধ করতে পারতেছি না? কেন কালো বাজারি বন্ধ হচ্ছে না?কেন আজো স্বাধিন দেশে যেখানে সেখানে নারি শিশু নির্যাতিত হচ্ছে? কেন আজো নিরপরাধ মানুষের অস্বাভাবিক মৃর্ত্যু হয়?এ রকম অনেক প্রশ্নই মাথায় আসে।
কিন্তু হক কথা বললে, আমাকে বলতে হবে, মাননীয় প্রধান মন্ত্রি শেখ হাসিনা আপ্রান চেষ্টা করে যাচ্ছেন সকল ঝঞ্জাট দুর করে সোনার বাংলা হিসেবে আধুনিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে। ১৫ই আগষ্টের পর থেকে স্বৈরচার জিয়া এরশাদ, এবং হাউজ ওয়াইপ বিধবা নারি খালেদা জিয়া বার বার কুটকৌশল করে ক্ষমতায় এসে দেশটাকে কুলষিত করে দুর্নিতীর নর্দমায় ফেলে বার বার বিশ্ব চেম্পিয়ান করে এক আবর্জনার স্তুুপে পরিণত করেছে।দেশটার অবস্হা এখন হয়েছে এমন যে, এক ঠ্যাং দিলে মই চলে না , দুই ঠ্যাং দিলে গাই হাঁটে না।আজকে দেশের সুশিক্ষিত এবং সুস্বচেতনরা এগিয়ে না আসি, আমরা যদি সকল অন্যায় অনিয়মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ প্রতিরোধ গড়ে না তুলি, তাহলে শেখ হাসিনার পক্ষে একা তা কোনদিন সম্ভব হবে না।
১,রাজনিতী---
বর্তমানে দেশে খাঁটি দেশ প্রেমি রাজনিতীবীদ বলতে আমার নজরে কেউ নেই।সবাই পেশি বলে অর্থ বলে কুটকৌশলে শুধু ক্ষমতায় গিয়ে লুটে পুটে নিজের আখের ঘোচানোর জন্য ব্যতিব্যস্ত।কালো বিঁড়াল ধরতে গিয়ে নিজেরাই বন্য বিঁড়াল হয়ে দেখা দেয়।ক্ষমতায় গিয়ে অল্প কয়দিনের মাধ্যমেই দেশে বাড়ি গাড়ি করে সরকারি সকল সুজোগ সুবিধা ভোগ করেও দেশের সম্পধ বিদেশে পাচার করে বিদেশে বাড়ি কিনে সিঁদ চোরের মত পালানোর রাস্তা তৈরি করে।খুনি সন্ত্রাসি, চাঁদাবাজ ঘুষ দুর্নিতী,চাকুরি প্রমোশন টেন্ডার নিয়োগ,নিলাম কালোবাজারি সেন্ডিকেট, আন্ডার ওয়াল্ড নিয়ন্ত্রন আদম পাচার নারি পাচার, নারি বাজি, মিডিয়া টক শো সব কিছুতেই সবার সাথেই রাজনিতীবীদদের সুক্ষ কানেকশান আছে।তারা ইচ্ছা করলে গনেস উল্টিয়ে দিতে পারে আবার সিদা ও করে দিতে পারে।
জনগনের এত দুঃখ দুর্দশা দেখেও আমাদের দেশের কিছু শিক্ষিত সুশিল সমাজ এমন কি মানবতা বাদি নন গভর্নমেন্ট অরগাইনেজান গুলোও নিরব ভুমিকা পালন করে যাচ্ছে।নারি শিশু নির্যাতন, নিরপরাধ মানুষ হত্যা, এনকাউন্টারে হত্যা,বন্দিদশায় হত্যা ও নিপিড়ন দেখে মানবতা লজ্জা পাওয়ার কথা, কিন্তু আমাদের এখানে কারো কোন লজ্জা বোধ বলতে কোন কিছু নেই। ভেজালি মাল খেতে খেতে অন্যায় অনিয়ম সহিতে সহিতে সব সহ্য হয়ে গেছে।নিয়ম নিতী আইন কানুন এসব বাতিল কথা।
২, প্রশাসন--
একটা আদর্শ রাষ্ট ও উন্নত সমাজ ব্যবস্হা গড়ে তুলতে হলে সরকারকে অবশ্যই প্রথমে সুশাসন প্রতিষ্টা করে জনগনকে সম্পূর্ন ভাবে পূর্ন গনতন্ত্র ও স্বাধিনতার সুখ উপভোগ করার সুজোগ করে দিতে হবে।সাথে সাথে সর্বস্তরের নাগরিককে সব কিছুর সঠিক জবাবদিহীতা এবং দায়বদ্ধতার আওতায় আনতে হবে। শুধু মানুষ নয় একটা পশু পাখির ও জানমালের হেফাজত করা প্রত্যেক নাগরিকের কর্তব্য নয় শুধু ন্যয় দাযিত্ব্ ও বটে।
প্রশাসনের প্রথম স্তর হলো, পুলিশ--সিভিল গভর্নমেন্ট বা সামরিক গভর্মন্টে যে সরকারই ক্ষমতায় অধিষ্ট থাকবে. কোন অপরাধিকে ধরে বিচারের সন্মুখিন করতে হলে পুলিশের মাধ্যমেই আসামিকে ধরে আনতে হবে।সাধারণ পুলিশ এবং গোয়েন্ধা পুলিশ উভয়ে এক সাথে কাজ করে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আসামিকে ধরে আইনের হাতে সোপর্ধ করতে হবে।নারি এবং শিশুর কিডনেপিং সন্ত্রাসি হামলায় ও ডাকাতি দুর্গঠনার খেত্রে পুলিশকে যে কোন থানা চৌকি কিংবা পেট্রল ডিউটিরত পুলিশকে কারেন্ট একশান নিতে হবে।এখানে বিন্দু মাত্রও ঘাপলতি বা টালবাহানা করা সমিচিন হবে না।কারণ ভিকটিম বড় অসহায় ও তার জান খৎরায়।
পুলিশকে আসামি ধরে থানায় এনে আদালত থেকে রিমান্ড মনজুর করে কঠিন কোন নির্যাতন করা যাবে না। তার কাছ থেকে কৌশলে শিকারোক্তি আদায় করতে হবে,দাগি আসামি হলে পাতলা পুতলা দু একটা দেওয়া যাবে,দমকি দামকি দেওয়া যাবে, কিন্তু জানে মেরে ফেলার ক্ষমতা পুলিশের একতিয়ারে নেই।আর আসামি নারি হলে অবশ্যই তাকে নারি কর্মকর্তারাই ইজ্জতের সাথে জিজ্ঞাসা বাদ করতে হবে।
আমাদের দেশে দেখা যায় আজো পুলিশকে সেই সামন্ত বা সামরাজ্যবাদির আমলের মত পোশাক পরিচ্ছেদ হেলমেট গামবুট পড়ে ডান্ডা অস্ত্র এমনকি চাপাতির কোপে থানার ভিতরে আসামিকে নির্মম ভাবে হতাহত করতে।পুলিশকে স্মরন করিয়ে দিতে হবে তুমি শুধু আমাদের সেবক নয় , তুমি আমাদের খরিদা গোলামও বটে। তুমি পাবলিক চারভেন্ট। তোমার এই উর্দির ঠাঁটবাট সবি আমাদের কেনায়।আমাদের টাকায় তোমকে মোকত রেশন দেওয়া হয়, মাসের পহেলা তারিখে বেতন দেওয়া হয়।
আমাদের দেশে পুলিশের নিয়োগও দেওয়া হয় সেই ব্রিটিশ আমলের সিস্টেমে। শুধু লম্বা চোওরা ওজন মেপে তিন চার মাস শারিরিক কশরত শিখিয়ে ইউনিফরম দিয়ে অবৈধ পথে পয়সা কামানোর ধান্ধায় নামানো হয়।এখানে তাকে কোন প্রকার সামাজিক কুটকৌশল শিক্ষা দীক্ষা দেওয়া হয় না।সেই কারনেই মুর্খ পুলিশরা মুর্খ আচরন করেন জনগনের সাথে সব সময়।পুলিশকে দেখা যায় আসামিকে ধরতে এবং ধরে থানায় এনে এমনকি মরা মানুষকে নিয়ে, এমনকি নিরপরাধি মানুষকে ধরে এনে লাখ লাখ টাকার চাঁদাবাজি করতে।আবার সব সরকারই পুলিশকে অঘোষিত কেডার হিসেবেও ব্যবহার করে থাকে। এটা অত্যান্ত দুঃখজনক ব্যাপার।আবার দেখা যায় মামলার আলামত এবং মুল্যবান শিকারোক্তি পুলিশ মোটা দানের বিনিময়ে উল্টিয়ে দিয়ে কিংবা অন্যরকম তৈরি করে আদালতের হাতে সোপর্দ করে।পরে আবার আদলতের লোক জন মুহুরি মোক্তার ফেশকার পিয়ন থেকে উকিল বারিষ্টার এমন কি জজ পর্যন্ত ভিকটিমকে রসাল ফলের মত শুশতে শুশতে চিটা করে আভর্জনার স্তুপে কিংবা ডাস্টবিনে ফেলে দেয়।আমাদের দেশের গনতন্ত্রও সেই রসাল ফলের বিচির মত আজ।
৩, অপিস আদালত--
আমাদের দেশে অপিস আদালতে অবাধে চলে অন্যায় অনিয়ম আর মিথ্যার চর্চা।জনগন ঠিকমত ন্যায় বিচার পায় না।বাদি বিবাধি যে মিথ্যা বলে, জজ বারিষ্টার উকিল মোক্তার দুই পক্ষ অবলম্বন করে মোটা দান হাত করে মিথ্যাকেই সিকৃতি দিয়ে মোছে তা দেয়।সঠিক ভাবে সত্যকে উদঘাটন করে না,কোন পক্ষই, করলে ওমোটা দানের বিনিময়ে তা মিটয়ে দেওয়া হয়। পরে যাবত জীবন সাজা খাটার পর দেখা যায় আসামি নির্দোষ।
অপিস আদালতের সর্বস্তরে অবাধে চলা ঘুষ দুর্নিতী চিরতরে বন্ধ করতে হবে। আমাদের খরচে লেখা পড়া করে তোমাদেরকে কলম চোর হলে চলবে না।তোমাদেরকে ভাল কিছু করতে হবে।আমাদেরকে বিপদে পেলে পাশায়ে তোমরা লাখ লাখ টাকা কামাবে, অট্টালিকা বানাবে বিদেশ গিয়ে উন্নত চিকিৎসা করাবে, তোমাদের ছেলেমেয়েকে বিদেশে পড়াবে, তোমরা বিদেশ ভ্রমনে যাবে, হজ্ব করবে, তা হবে না, ধর্ম মতেও জায়েজ হয়না। এই সব বন্ধ করতে হবে।ঘুষ দর্নিতীকে চরম অপরাধ হিসেবে গন্য করতে হবে।মনে রাখতে হবে সকল অন্যায় অনিয়ম অপরাধ এমন কি মিথ্যা বলাও অপরাধ।পৃথিবীতে কোন ধর্ম ও সভ্যতা তাহা সমর্থন করে না।
৪,চিকৎসা ব্যবস্হা---
আমাদের দেশে ইদানিং দেখা যায় সরকারি হাসপাতালের পাশাপাশি বেঙের ছাতার মত প্রাইভেট ক্লিনিক গড়ে উঠেছে।ভালো কথা, কিন্তু জনগনকে তো সুচিকিৎসা দিতে হবে।দেখা যায় ভূয়া ডাক্তারি চার্টিফিকেট নিয়ে অনেক প্রাইভেট অক্লিন ক্লিনিক চালানো হয়, এমন কি চুইপার মালি দিয়ে প্রসুতির সিজারিং বা বড় বড় জটিল রোগের অপারেশন করা হয়।আবার ডাইগোনেষ্টি সেন্টার গুলো মানুষের মল মুত্র ব্লাড স্পার্ম টেষ্ট করে ভূল রিপোর্ট দিয়ে মানুষকে বিব্রান্ত করে অপহরন চাঁদা বাজির মত লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। আবার এই সব বড় বড় সামাজিক অপরাধিরা সরকারে এডমিনিস্ট্রেশনের সহযোগিতাও পেয়ে যাচ্ছে।অপরদিকে ভুক্তভোগি মানুষরা সহায় সম্বল হারায়ে লেবরেটারির ইঁদুর কিংবা গিনিপিগের মত বলি হচ্ছে।
আজ মেইড ইন বাংলাদেশের ঔষোধ পৃথিবীর ৯০টা দেশে রপ্তানি হলেও আমাদের দেশের মানুষ ভেজাল ঔষোধ খেতে খেতে মরছে।এই সব সামাজিক অপরাধিকে উচিত বিচার করে সমাজে দৃষ্টান্ত স্তাপন করতে হবে যে, ঔষোধ তৈরি হয় মানুষের জীবন বাঁচানোর জন্য, মানুষের মির্ত্যুর জন্য নয়, এবং এটাকে চরম অপরাধ হিসেবে গন্য করতে হবে।
৫, কালোবাজারি---
আমাদের দেশে দেখা যায় যে কিছু অসাধু ব্যবসায়ি অসাধু ভাবে পয়সা কামাতে কামাতে এমন এক পর্যায়ে গিয়ে দাঁড়িয়েছে যে তাদের মধ্যে সামাজিক মানবিক মুল্যবোধ ও আন্তরিকতা বলতে কিছুই নেই।প্রশাসনের সাথে তাদের একটি গোপন সিন্ডিকেট তৈরি হয়েছে। তারা এমনই সার্থপর যে নিজের সার্থ চাড়া কিছুই বুঝে না।খাদ্যদ্রব্য স্টক করা, খাদ্যে ফরমালিন মেশানো, ওজোন বাড়ানো কমানো, সিন্ডিকেটের ইশারায় দ্রব্য মুলের উর্দগতি নিম্নগতি করা এই সব জগন্য অপরাধ কে তারা কিছুই মনে করছে না।অতচ মানুষ আদিম যুগেও এত বর্বর ছিলনা।প্রয়োজনের তাগিদে সবাই সবার মাঝে সব কিছু সুসমবন্টন করতো। আর আমরা এই কোন আধুনিক বর্বর যুগে প্রবেস করলাম?
৬,শিক্ষাব্যবস্হা---
আমাদের দেশের শিক্ষাব্যবস্হাকে আমার কাছে ডাল খিজুরির মত মনে হয়।আজকের ডিজিটেল যুগে ছেলে মেয়েরা বিদ্যালয়ের চেয়ে নানা সামাজিক অনলাইন মাধ্যমে অনেক কিছুই শিখে যায়। কিন্তু তাই বলে সবার জ্ঞান বুদ্ধি সমান না, সবাই সব কিছু সমান ভাবে শিখতে ও বুঝতে পারে না।যদি পারতো তো পৃথিবীতে এত ধর্ম কর্ম মতবেদ সৃষ্টি হতো না, ধর্ম আর রাজনৈতিক মতবেদ মানুষ একটাকেই গ্রহন করে নিত।তাই যার যে দিকে জ্ঞান বেশি তাকে প্রাইমারি থেকেই সিলেকশান করে সে দিকে শিক্ষা দেওয়া উচিত বলে আমি মনে করি।
প্রাইমারি থেকেই ছেলে মেয়েদের সিলেবাসে সামাজিক শিক্ষা, ন্যায় অন্যায়, ভালো মন্দের পার্থক্য,নিজের দায় বদ্ধতা জবাব দিহীতা , সাবধানতা, যৌনতা, সিভিল কোরাজ সম্বন্ধে সম্যক জ্ঞান বা নুন্যতম ধারনা দিতে হবে।শিক্ষককে ছেলে মেয়েদের সাথে বন্ধুর ন্যয় আচরন করতে হবে।কড়া শাসন বা মারা যাবে না।
৭, ড্রাগ--
ড্রাগ বলতে নেশা জাতিয় সকল দ্রব্য মদ গাঁজা ধুম পান থেকে সব কিছু সরকারি ভাবে নিশিদ্ধ করতে হবে।কারণ এই সব বাজে জিনিসে আমাদের দেশের লাখ লাখ তরুন অকালে তার মুল্যবান জীবন প্রদিপটা নিভিয়ে দিচ্ছে।যে জিনিসে শরিরের কোন পয়দা নেই, যেই জিনিসে মানব জাতির কোন মঙ্গল নেই, সেই জিনিসকে সরকার সামন্য ট্যাক্স লাভের জন্য কি ভাবে বৈধ লাইসেন্স দেয়?আমার এই কথা ভাবতে অবাক লাগে কেমন করে হাজার হাজার গাঁজা হিরোইন সেবি আর বিক্রেতাকে পুলিশ আসামি ধরার জন্য ইমপরমার হিসেবে ব্যবহার করছে।
৮, নারী নির্যাতন---
আজ আমাদের দেশে নারী ও শিশু নির্যাতন এক জগন্য সামাজিক ব্যদিতে পরিণত হয়েছে।একদিকে সরকার বেশ্যা লয় খুলে বসেছে, আরেক দিকে কিছু নরপশু নারি শিশু দেখলেই হামলিয়ে পড়ে তার উপর।খবরা খবর দেখলে মনে হয় দিন দিন দেশে নারি শিশু নির্যাতন বেড়েই চলছে।নির্যাতনের পর আবার স্বাস রোধ করে নির্মম ভাবে হত্যাও করা হচ্ছে।নিরাপদে কোন মেয়ে ঠিক মত বিদ্যালয়ে যেতে পারে না, বখাটেরা উৎপাত করে। প্রেমে ব্যর্থ হয়ে কিংবা সামান্য মনোমালিন্য হলেই এসিড নিক্ষেপ করে ঝলসে নারিকে হত্যা বা চিরতরে পঙ্গু করে দেওয়া হচ্ছে। এটাকে চরম অপরাধ হিসেবে গন্য করে ও সব নরপশুকে জানিয়ে দিতে হবে একজন নারী মানে বাংলাদেশের কলিজা, একজন নারী মানে আমাদের মা বোন।একজন নারী মানে আমাদের স্ত্রি, আমাদের আশা আখাঙ্কা আমাদের বেঁচে থাকা ভালবাসা সব কিছু।একজন নারীকে নির্যাতন নয় বরং সন্মান দেখাতে হবে।সবাইকে মনে রাখতে হবে, আমরা বাঙ্গালী জতি মানব ইতিহাসে কোন সভ্যতার জন্ম তো দিতে পারি নেই, বর্বরতা দিতে যাব কেন?
আসলে এরকম প্রতিটা খেত্রে আমারা যদি প্রত্যেকে প্রত্যেকের জায়গা থেকে প্রতিবাধ প্রতিরোধ করে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলি, তবেই সম্ভব একটি আদর্শ রাষ্ট ও উন্নত সমাজ ব্যবস্হা।তা হলেই বাংলাদেশ হতে পারে বিশ্বের মাঝে এক মাত্র রোল মডেল হিসেবে দেশ।তা হলেই আমরা স্বাধিনতার সুখ পুরোদমে উপোভোগ করতে পারবো।তা না হলে এ দেশের শিক্ষিত সমাজ চিরদিন ইতিহাসের পাতায় অপরাধি হয়ে থাকবে।
আজ আমার ভাবতে খুবই কষ্ট হয়, বিশ্বে এক মাত্র আমরাই একটি জাতি, স্বসস্ত্র যুদ্ধের মাধ্যমে আমরাই দেখেছি প্রকৃত স্বাধিনতার মুখ, অতচ আমাদের জীবন থেকে গেল না হায় কোন দুঃখ।
---ফারুক,
No comments:
Post a Comment